আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ০০:০০ পিএম | অনলাইন সংস্করণ    ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন রাশিয়ার

নতুন হাইপারসনিক পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন রাশিয়ার

অ্যাভনগার্ড-সজ্জিত নতুন আরেকটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে রাশিয়া। মূলত আমেরিকার ক্ষেপণাস্ত্রকে টেক্কা দেওয়ার জন্যই এই ক্ষেপণাস্ত্রের সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন এই ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের ওরেনবুর্গ প্রদেশে মোতায়েন করা হয়েছে।

মস্কোর প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, শব্দের গতির চেয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রায় ২৭ গুণ বেশি বা ঘণ্টায় ২১ হাজার মাইল গতিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম। এ ক্ষেপণাস্ত্র কে বাধা প্রধান করা ‘প্রায় অসম্ভব’ বলে মনে করে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বৈশ্বিকভাবে সামরিক শক্তি অর্জনে ও পারমাণবিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এ ক্ষেপণাস্ত্র গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে মস্কো।নতুন প্রজন্মের ‘সরমাট’ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করতে চলেছে রাশিয়া।

Buy Database Online – classy database

সেনাবাহিনীর নতুন স্নাতকদের উদ্দেশে বক্তৃতায় বুধবার বিষয়টি জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন।

এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ১০টি অথবা তারও বেশি পারমাণবিক ওয়ারহেড বহনে সক্ষম বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স। বক্তব্যে রাশিয়ার এই ‘ত্রয়ী’ পারমাণবিক শক্তির ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন পুতিন। ‘সরমাট’ ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ভূমি, সমুদ্র কিংবা আকাশপথ, সব স্থান থেকেই নিক্ষেপ করা যাবে।

তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে পারমাণবিক ত্রয়ী প্রস্তুত করা। রাশিয়ার সামরিক নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতায় এটি ভূমিকা রাখবে। পুতিনের দাবি, যুদ্ধে ইতোমধ্যে প্রায় অর্ধেক সেনা অত্যাধুনিক ইয়ার্স ব্যবস্থা নিয়ে প্রস্তুত রয়েছে। তার বক্তব্য অনুসারে, অ্যাভাগার্ড হাইপারসনিক ওয়ারহেডসহ অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে তাদের পুনরায় প্রস্তুত করা হচ্ছে। ‘অদূর ভবিষ্যতে’ সরমাট ক্ষেপণাস্ত্র যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

clipping path tech

নতুন সরমাট ক্ষেপণাস্ত্রটি হাজার হাজার মাইল দূরের লক্ষ্যবস্তুতে পারমাণবিক হামলা চালাতে সক্ষম।

অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র কিংবা পশ্চিমের যে কোনো দেশে এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে হামলা করতে পারবে মস্কো। নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের ওরেনবুর্গ প্রদেশে মোতায়েন করা হয়েছে। মস্কোর প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, শব্দের গতির চেয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রায় ২৭ গুণ বেশি বা ঘণ্টায় ২১ হাজার মাইল গতিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।

এসব ক্ষেপণাস্ত্রে বাধাগ্রস্ত করা ‘প্রায় অসম্ভব’ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। বৈশ্বিকভাবে সামরিক শক্তি অর্জনে এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে মস্কো। অ্যাভনগার্ড-সজ্জিত নতুন আরেকটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে রাশিয়া।

মূলত আমেরিকার ক্ষেপণাস্ত্রকে টেক্কা দিতেই এ সংযোজন বলে জানিয়েছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের ওরেনবুর্গ প্রদেশে মোতায়েন করা হয়েছে। মস্কোর প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, শব্দের গতির চেয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রায় ২৭ গুণ বেশি বা ঘণ্টায় ২১ হাজার মাইল গতিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।

metafore online

এসব ক্ষেপণাস্ত্রে বাধাগ্রস্ত করা ‘প্রায় অসম্ভব’ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

বৈশ্বিকভাবে সামরিক শক্তি অর্জনে এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে মস্কো। এর আগে ২০১৯ সালে ওরেনবুর্গে প্রথম অ্যাভনগার্ড-সজ্জিত ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করে রাশিয়া। অ্যাভনগার্ড-সজ্জিত নতুন আরেকটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে রাশিয়া।

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্রকে টেক্কা দিতেই এ সংযোজন বলে জানিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) রাশিয়ার রাষ্ট্রায়াত্ত গণমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এই খবর প্রকাশ করেছে রয়টার্স। নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের ওরেনবুর্গ প্রদেশে মোতায়েন করা হয়েছে।

মস্কোর প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, শব্দের গতির চেয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রায় ২৭ গুণ বেশি বা ঘণ্টায় ২১ হাজার মাইল গতিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে। এসব ক্ষেপণাস্ত্রে বাধাগ্রস্ত করা ‘প্রায় অসম্ভব’ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। বৈশ্বিকভাবে সামরিক শক্তি অর্জনে এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে মস্কো। এর আগে ২০১৯ সালে ওরেনবুর্গে প্রথম অ্যাভনগার্ড-সজ্জিত ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করে রাশিয়া।

 

সূত্র: রয়টার্স

সম্পর্কিত খবর

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version