ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে বার্ষিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সম্মেলন শনিবার (২ ডিসেম্বর) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। Bd news Bangla

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, জে.কিউ.এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস ও মোঃ আলতাফ হুসাইন।

ইসলামী ব্যাংক ট্রেইনিং অ্যান্ড রিসার্চ একাডেমির প্রিন্সিপাল মোঃ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ নাইয়ার আজম ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার। সম্মেলনে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্দ্ধতন নির্বাহীবৃন্দসহ সকল জোন ও শাখাপ্রধান এবং উপশাখাসমূহের ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

Buy Database Online – classy database

ডিজিটাল বিজনেসে ‘মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস’ পেল বিকাশ

ডিজিটাল বিজনেসে ‘মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস’ পেল বিকাশ Bd news Bangla – 24NBN

যেকোনো প্রয়োজনে লেনদেন করতে দিন-রাত যেকোনো সময়ে কার্ড থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টে অ্যাড মানি করার সুবিধা এনে মানুষের জীবনমান এবং অর্থনীতির উন্নয়নে অবদান রেখে ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডিজিটাল বিজনেস ২০২২-২৩’ পেল দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান বিকাশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে আর্থিক লেনদেনে অবদানের ভিত্তিতে ১৭টি শ্রেণিতে এবার পঞ্চমবারের মতো দেওয়া হয় ‘মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস’।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এবং ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ-এর হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বিকাশ’র চিফ কমিউনিকেশনস অফিসার মাহফুজ সাদিক ও হেড অফ ব্যাংকিং পার্টনারশিপ অ্যান্ড অপারেশনস আদনান কবির রকি। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের দুই পরিচালক- মোঃ শারাফাত উল্লাহ খান ও মোঃ মোতাসেম বিল্লাহ, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেইন এক্সচেঞ্জ পলিসি বিভাগের পরিচালক মোঃ সারোয়ার হোসেন, এবং মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল।

গ্রাহকসেবার উন্নয়ন এবং জরুরি আর্থিক সেবা দেশের প্রতিটি প্রান্তে গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নিয়মিত প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে বিনিয়োগ করে আসছে বিকাশ। নিরাপদ ও সময়সাশ্রয়ী এসব ডিজিটাল আর্থিক সেবা দিয়ে গ্রাহকদের দৈনন্দিন লেনদেনে স্বাধীনতা ও সক্ষমতাও এনেছে বিকাশ। আর তাই দেশের মানুষের কাছে ডিজিটাল অর্থ লেনদেনের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠেছে বিকাশ।

লেনদেনের অস্বস্তি বাড়ছে পুঁজিবাজারে

লেনদেনের অস্বস্তি বাড়ছে পুঁজিবাজারেBd news Bangla – 24NBN

দেশের শেয়ারবাজারে দিন দিন অস্থিরতা বাড়ছেই। সমাপ্ত সপ্তাহেও বেশিরভাগ কার্যদিবসে পতন দেখেছে পুঁজিবাজার। ফলে সপ্তাহ শেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক কমেছে। ধারাবাহিকভাবে গত সপ্তাহেও লেনদেন ও বাজার মূলধন কম ছিল।

clipping path tech

ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ১০ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট হারিয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ডিএসইর এ সূচকটি কমছে। গত সপ্তাহের পতন শেষে সূচকটি স্থির হয়েছে ৬ হাজার ২২৩ পয়েন্টে।

প্রধান সূচক কমলেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের অপর দুই সূচক বেড়েছে। শরীয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএসই এস’ গত সপ্তাহে দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। আর বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ বেড়েছে ১ দশমিক ৬১ পয়েন্ট।

দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই লেনদেন কমছে। এবার ডিএসইর সাপ্তাহিক লেনদেন নেমে এসেছে দুই হাজার কোটির নিচে। গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইতে ৬২ কোটি ৬৭ লাখ ৭১ হাজার ২০৭টি শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ১ হাজার ৯০৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২ কোটি ১০ লাখ টাকা। এ হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাপ্তাহিক লেনদেন কমেছে ৯৪ কোটি টাকা।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ডিএসইতে লেনদেন কমছে। খাতসংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ব্যাংকের আমানতের সুদহার বৃদ্ধি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার কিছুটা প্রভাব পুঁজিবাজারে পড়েছে। ফলে লেনদেনে অস্বস্তি শুরু হয়েছে।

metafore online
এদিকে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশের শেয়ারবাজারের বাজার মূলধনও কমছে

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭২ হাজার ৪৯১ কোটি ৫৫ লাখ ৭৪ হাজার ২৫৫ টাকা। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭১ হাজার ৮১৬ কোটি ৯০ লাখ ৭৭ হাজার ৬৩৭ টাকায়। অর্থাৎ এক সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৬৭৪ কোটি ৬৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬১৮ টাকা।

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২২২টির শেয়ার দর অপরিবর্তিত ছিল। দর কমেছে ৯২টির। বিপরীতে ৬৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। এছাড়াও ২৭ কোম্পানির শেয়ার গত সপ্তাহে লেনদেন হয়নি।

সপ্তাহ শেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। এক সপ্তাহে কোম্পানিটির ৮৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা মূল্যের ৩ কোটি ৬২ লাখ ৩২ হাজার ৬৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এদিকে গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর বেড়েছে জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের। এক সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারদর ৩২ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে। অপরদিকে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া বাংলাদেশ থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেডের শেয়ারের দাম কমেছে ২২ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

 

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version