আপডেট:০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৩:০৫ পিএম | অনলাইন সংস্করণ    আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ইন্দোনেশিয়ায় ১১ পর্বতরোহী নিহত

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম অঞ্চলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর উদ্ধারকারীরা ১১ জন পর্বতরোহীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজদের খোঁজে অনুসন্ধান দলগুলো রাতভর অনুসন্ধান চালায়।‘মাউন্ট মারাপি’ ইন্দোনেশিয়ার ১২৭টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির মধ্যে একটি। রবিবার অগ্ন্যুৎপাতের কারণে বাতাসে ৩ কিমি (নয় হাজার ৮০০ ফুট) পর্যন্ত ছাই ছড়িয়ে পড়ে।

কর্তৃপক্ষ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে সেইসাথে সেখানকার বাসিন্দাদের আগ্নেয়গিরির ৩ কিলোমিটারের মধ্যে যেতে নিষেধ করেছে। আরো তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা সোমবার জানিয়েছেন। আবার একটি ছোট অগ্ন্যুৎপাতে কারণে নিখোঁজ আরো ১২ জনের খোঁজ স্থগিত করা হয়েছে।

বিস্ফোরণের সময় ওই এলাকায় ৭৫ জন পর্বত আরোহী ছিল কিন্তু বেশিরভাগকে তখন নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। আজ সোমবার ৪৯ জন পর্বতারোহীকে এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, যাদের মধ্যে অনেকেই দগ্ধ হয়েছিলেন।

Buy Database Online – classy database

পাদাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির প্রধান আব্দুল মালিক বলেছেন, ‘উদ্ধার করা তিনজনকে আগ্নেয়গিরির গর্তের কাছে পাওয়া গেছে। তারা শারীরিকভাবে দুর্বল এবং শরীরের কিছু অংশ পুড়ে গেছে।

রবিবার ইন্দোনেশিয়ার দুই হাজার ৮৯১ (৯ হাজার ৪৮৪ ফুট) মিটারের সুমাত্রা দ্বীপের মাউন্ট মারাপির চূড়ায় অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। অগ্ন্যুৎপাতের একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের বিশাল মেঘ আকাশ জুড়ে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আশেপাশের অঞ্চল,যানবাহন এবং রাস্তাগুলো ছাই দিয়ে ঢেকে গেছে।

উদ্ধারকর্মীরা পালাক্রমে মৃত এবং আহতদের উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পশ্চিম সুমাত্রা দুর্যোগ প্রশমন এজেন্সির প্রধান রুডি রিনাল্ডি বলেন, ‘চারপাশ অত্যন্ত উত্তপ্ত হওয়ায় কারণে কয়েকজন পুড়ে গেছে এবং তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

স্থানীয় অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দলের মুখপাত্র জোডি হরিয়াওয়ান সাংবাদিকদের বলেছেন, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের সময় অনুসন্ধান চালিয়ে যাওয়াখুব বিপজ্জনক। মাউন্ট মারাপি ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমতম সুমাত্রা দ্বীপে অবস্থিত।

clipping path tech

ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ তথাকথিত প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ারে অবস্থিত।

যেখানে মহাদেশীয় প্লেটের সংযোগস্থল এবং এর কারণে আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত এবং ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে।কর্তৃপক্ষ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে সেইসাথে সেখানকার বাসিন্দাদের আগ্নেয়গিরির ৩ কিলোমিটারের মধ্যে যেতে নিষেধ করেছে। আরো তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা সোমবার জানিয়েছেন।

আবার একটি ছোট অগ্ন্যুৎপাতে কারণে নিখোঁজ আরো ১২ জনের খোঁজ স্থগিত করা হয়েছে। বিস্ফোরণের সময় ওই এলাকায় ৭৫ জন পর্বত আরোহী ছিল কিন্তু বেশিরভাগকে তখন নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। আজ সোমবার ৪৯ জন পর্বতারোহীকে এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, যাদের মধ্যে অনেকেই দগ্ধ হয়েছিলেন। পাদাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির প্রধান আব্দুল মালিক বলেছেন, ‘উদ্ধার করা তিনজনকে আগ্নেয়গিরির গর্তের কাছে পাওয়া গেছে।

তারা শারীরিকভাবে দুর্বল এবং শরীরের কিছু অংশ পুড়ে গেছে। রবিবার ইন্দোনেশিয়ার দুই হাজার ৮৯১ (৯ হাজার ৪৮৪ ফুট) মিটারের সুমাত্রা দ্বীপের মাউন্ট মারাপির চূড়ায় অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। অগ্ন্যুৎপাতের একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের বিশাল মেঘ আকাশ জুড়ে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আশেপাশের অঞ্চল,যানবাহন এবং রাস্তাগুলো ছাই দিয়ে ঢেকে গেছে। উদ্ধারকর্মীরা পালাক্রমে মৃত এবং আহতদের উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পশ্চিম সুমাত্রা দুর্যোগ প্রশমন এজেন্সির প্রধান রুডি রিনাল্ডি বলেন, ‘চারপাশ অত্যন্ত উত্তপ্ত হওয়ায় কারণে কয়েকজন পুড়ে গেছে এবং তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

স্থানীয় অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দলের মুখপাত্র জোডি হরিয়াওয়ান সাংবাদিকদের বলেছেন, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের সময় অনুসন্ধান চালিয়ে যাওয়াখুব বিপজ্জনক। মাউন্ট মারাপি ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমতম সুমাত্রা দ্বীপে অবস্থিত। ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ তথাকথিত প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ারে অবস্থিত। যেখানে মহাদেশীয় প্লেটের সংযোগস্থল এবং এর কারণে আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত এবং ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতে ১১ পর্বতারোহীর প্রাণ গেছে।

metafore online

এ ঘটনায় নিখোঁজ আছেন ১২ জন। গতকাল রোববার সুমাত্রা দ্বীপের মাউন্ট মারাপি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ সোমবার পর্বতারোহীদের মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে। উদ্ধারকারীরা আহত ব্যক্তিদের পর্বত থেকে নামানোর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়ায় প্রায় ১৩০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি আছে। এর মধ্যে মাউন্ট মারাপি আগ্নেয়গিরিতে গতকাল অগ্নুৎপাত শুরু হয়। এতে করে আশপাশের গ্রামগুলো ছাইয়ে ছেয়ে যায়। অগ্ন্যুৎপাতের কারণে বেশ কয়েকজন পর্বতারোহী মাউন্ট মারাপিতে আটকে পড়েন।

তাঁদের খুঁজতে উদ্ধারকারীরা গতকাল রাতভর কাজ করেছেন। উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা বলেন, আজ মারাপির জ্বালামুখের কাছ থেকে কয়েকজন পর্বতারোহীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ১২ জন এখনো নিখোঁজ আছেন। তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ৪৯ জন জ্বালামুখের কাছ থেকে নিরাপদে সরে যেতে সক্ষম হন। তাঁদের কারও কারও শরীর দগ্ধ হয়েছে, কারও কারও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত লেগেছে। স্থানীয় উদ্ধারকারী সংস্থার প্রধান আবদুল মালিক বলেন, অগ্ন্যুৎপাত চলতে থাকায় উদ্ধারকাজে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা যাচ্ছে না।

আহত ব্যক্তিদের কোনো সরঞ্জাম ছাড়াই পর্বত থেকে নিচে নামাতে হচ্ছে। প্রায় ১২০ জন উদ্ধারকারী এ অভিযানে অংশ নিয়েছেন। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের কাছ থেকে যে তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে, তাঁরা দুর্বল হয়ে আছেন। কেউ কেউ দগ্ধও হয়েছেন। স্থানীয় উদ্ধারকারী সংস্থার মুখপাত্র জোদি হারিয়াওয়ান বলেছেন, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে উদ্ধারপ্রচেষ্টা ব্যাহত হচ্ছে। তবে ঝুঁকি সত্ত্বেও নিখোঁজদের খুঁজতে কাজ চলছে। পশ্চিম সুমাত্রাভিত্তিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার প্রধান রুডি রিনাল্ডি এএফপিকে বলেন, উদ্ধার হওয়া পর্বতারোহীদের কেউ কেউ দগ্ধ হয়েছেন। অগ্ন্যুৎপাতের পর ধোঁয়া ও ছাইয়ের কারণে সূর্য ঢাকা পড়ে। আশপাশের বাড়িঘরসহ সবকিছুতে ছাই জমে গেছে।

সূত্র: বিবিসি

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version