প্রকাশিত : ৫ নভেম্বর ২০২৩, ২০:২২ পিএম | অনলাইন সংস্করণ  গাজায় মানবিক 

গাজায় মানবিক বিরতির যে শর্ত দিল ইসরায়েল

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার চলমান যুদ্ধে মানবিক বিরতির সম্ভাবনার জন্য ইসরায়েল উন্মুক্ত রয়েছে। তবে এতে অবশ্যই জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। রোববার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মার্ক রিজেভ এই মন্তব্য করেছেন।  তিনি বলেছেন, আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে যুদ্ধে বিরতি সংক্রান্ত যেকোনও চুক্তিতে জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৬০ জিম্মি নিহত হয়েছেন বলে হামাসের দাবির বিষয়ে মার্ক রিজেভের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিবিসির সংবাদদাতা লিসে ডৌসেত।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর জ্যেষ্ঠ এই উপদেষ্টা বলেছেন, ‘‘আমি এটা নিশ্চিত করতে পারছি না… এটা হামাসের মনস্তাত্ত্বিক প্রচারণার অংশ বলে আমার ধারণা।’’ ‘‘তারা চায় আমরা তাদের ওপর হামলা চালানো বন্ধ করি। যে কারণে তারা বলছে, আমরা নিজেদের লোকজনকে হত্যা করছি।

তারা চায় আমরা এটা বিশ্বাস করি। কিন্তু আসলে এটা সত্য নয়।’’ ত্রাণবাহী লরির মাধ্যমে গাজায় জ্বালানি প্রবেশ করতে পারে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মার্ক রিজেভ বিবিসিকে বলেছেন, ইসরায়েল গাজায় খাদ্য, ওষুধ এবং পানির সীমাহীন প্রবেশের বিষয়ে রাজি হয়েছে। ‘‘জ্বালানি অনেক বেশি সংবেদনশীল। কারণ জ্বালানি হাসপাতালের জেনারেটর সচল করতে পারে— যা একটি ভাল বিষয়।

clipping path tech

কিন্তু একই সাথে হামাসের সামরিক যানবাহনকেও— বিশেষ করে জ্বালানির মাধ্যমে হামাস ইসরায়েলের দিকে রকেট ছোড়ার মেশিন সচল করতে পারে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা শুরু করা গাজার ক্ষমতাসীন সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্যে উপত্যকাজুড়ে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি বাহিনী।

ইসরায়েলের হামলায় উপত্যকায় এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। যাদের অর্ধেকেরও বেশি নারী এবং শিশু। আর হামাসের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছেন এক হাজার ৫০০ জনের বেশি। ইসরায়েলে হামলা চালানোর দিন (৭ অক্টোবর) ২৪২ জনের বেশি ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে ধরে নিয়ে জিম্মি করেছে হামাস। ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় এই জিম্মিদের অন্তত ৬০ জন মারা গেছে বলে জানিয়েছে গোষ্ঠীটি।

রয়টার্স বলছে, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর আল্টিমেটামের পর গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে দক্ষিণের দিকে পালিয়ে যাওয়ার সময় ইসরায়েলি বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়েছেন অনেকে। বেসামরিক নাগরিকদের উত্তরাঞ্চল থেকে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিলেও পথে ইসরায়েলি বাহিনী বোমাবর্ষণ করছে। হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না গাজার শরণার্থী শিবিরে বসবাসরত ফিলিস্তিনিরাও।অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার চলমান যুদ্ধে মানবিক বিরতির সম্ভাবনার জন্য ইসরায়েল উন্মুক্ত রয়েছে।

তবে এতে অবশ্যই জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। রোববার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মার্ক রিজেভ এই মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে যুদ্ধে বিরতি সংক্রান্ত যেকোনও চুক্তিতে জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৬০ জিম্মি নিহত হয়েছেন বলে হামাসের দাবির বিষয়ে মার্ক রিজেভের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিবিসির সংবাদদাতা লিসে ডৌসেত।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর জ্যেষ্ঠ এই উপদেষ্টা বলেছেন, ‘‘আমি এটা নিশ্চিত করতে পারছি না… এটা হামাসের মনস্তাত্ত্বিক প্রচারণার অংশ বলে আমার ধারণা।’’ ‘‘তারা চায় আমরা তাদের ওপর হামলা চালানো বন্ধ করি। যে কারণে তারা বলছে, আমরা নিজেদের লোকজনকে হত্যা করছি।

metafore online

তারা চায় আমরা এটা বিশ্বাস করি। কিন্তু আসলে এটা সত্য নয়।’’ ত্রাণবাহী লরির মাধ্যমে গাজায় জ্বালানি প্রবেশ করতে পারে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মার্ক রিজেভ বিবিসিকে বলেছেন, ইসরায়েল গাজায় খাদ্য, ওষুধ এবং পানির সীমাহীন প্রবেশের বিষয়ে রাজি হয়েছে। ‘‘জ্বালানি অনেক বেশি সংবেদনশীল।

কারণ জ্বালানি হাসপাতালের জেনারেটর সচল করতে পারে— যা একটি ভাল বিষয়।

কিন্তু একই সাথে হামাসের সামরিক যানবাহনকেও— বিশেষ করে জ্বালানির মাধ্যমে হামাস ইসরায়েলের দিকে রকেট ছোড়ার মেশিন সচল করতে পারে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা শুরু করা গাজার ক্ষমতাসীন সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্যে উপত্যকাজুড়ে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলের হামলায় উপত্যকায় এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। যাদের অর্ধেকেরও বেশি নারী এবং শিশু। আর হামাসের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছেন এক হাজার ৫০০ জনের বেশি।

ইসরায়েলে হামলা চালানোর দিন (৭ অক্টোবর) ২৪২ জনের বেশি ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে ধরে নিয়ে জিম্মি করেছে হামাস। ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় এই জিম্মিদের অন্তত ৬০ জন মারা গেছে বলে জানিয়েছে গোষ্ঠীটি।

রয়টার্স বলছে, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর আল্টিমেটামের পর গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে দক্ষিণের দিকে পালিয়ে যাওয়ার সময় ইসরায়েলি বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়েছেন অনেকে। বেসামরিক নাগরিকদের উত্তরাঞ্চল থেকে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিলেও পথে ইসরায়েলি বাহিনী বোমাবর্ষণ করছে। হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না গাজার শরণার্থী শিবিরে বসবাসরত ফিলিস্তিনিরাও।

সূত্র: বিবিসি, রয়টার্স।

সম্পর্কিত খবর

যুদ্ধবিরতির পর ইসরাইলের হামলায় ৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত

ইউক্রেনে দেড় মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version