আপডেট: ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:০৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ  বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণ

বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণ: মালয়েশিয়ায় পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগে মালয়েশিয়ায় এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আরও দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে।  কুয়ালালামপুর পুলিশ প্রধান আলাউদ্দীন আব্দুল মজিদের বরাতে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) মালয়েশিয়ার একাধিক সংবাদমাধ্যম এই তথ্য জানিয়েছে।

গত ৭ নভেম্বর অপহরণের শিকার হন মালয়েশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি শিক্ষার্থী;

তিনি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে কাজ করতেন। অপহরণের ঘটনার তিন দিন পর ৯ নভেম্বর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। নিরাপত্তার স্বার্থে তার নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ। মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যের পুলিশপ্রধান দাতুক হুসেইন ওমর খান বলেছেন, “থানায় করা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১০ নভেম্বর রাতে ক্লাং উপত্যকায় অভিযান চালায় পুলিশ।

অভিযানে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশিও রয়েছেন। তদন্তের স্বার্থে ওই বাংলাদেশির নামও প্রকাশ করেনি পুলিশ। পরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ভুক্তভোগী বাংলাদেশি সাংবাদিক জানান, তিনি “মানি লন্ডারিং ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশি কর্মীদের সঙ্গে প্রতারণা” নিয়ে কাজ করতেন। এ জন্য তাকে অপহরণ করা হয়। এর আগে গত ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণের অভিযোগে স্থানীয় তিন সরকারি কর্মকর্তাসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানায় দেশটির পুলিশ।বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগে মালয়েশিয়ায় এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

clipping path tech

আরও দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে।

কুয়ালালামপুর পুলিশ প্রধান আলাউদ্দীন আব্দুল মজিদের বরাতে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) মালয়েশিয়ার একাধিক সংবাদমাধ্যম এই তথ্য জানিয়েছে। গত ৭ নভেম্বর অপহরণের শিকার হন মালয়েশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি শিক্ষার্থী; তিনি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে কাজ করতেন। অপহরণের ঘটনার তিন দিন পর ৯ নভেম্বর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। নিরাপত্তার স্বার্থে তার নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ।

মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যের পুলিশপ্রধান দাতুক হুসেইন ওমর খান বলেছেন, “থানায় করা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১০ নভেম্বর রাতে ক্লাং উপত্যকায় অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশিও রয়েছেন। তদন্তের স্বার্থে ওই বাংলাদেশির নামও প্রকাশ করেনি পুলিশ।

পরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ভুক্তভোগী বাংলাদেশি সাংবাদিক জানান, তিনি “মানি লন্ডারিং ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশি কর্মীদের সঙ্গে প্রতারণা” নিয়ে কাজ করতেন। এ জন্য তাকে অপহরণ করা হয়। এর আগে গত ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণের অভিযোগে স্থানীয় তিন সরকারি কর্মকর্তাসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানায় দেশটির পুলিশ।

মালয়েশিয়ায় এক বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণের অভিযোগে সন্দেহভাজন তিন পুলিশ কর্মকর্তার একজনকে দায়িত্ব থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

কুয়ালালামপুরের পুলিশপ্রধান আলাউদ্দীন আব্দুল মজিদ বলেন, সেলাঙ্গর পুলিশের তদন্ত শেষে অন্য দুই কর্মকর্তাকে একই ধরনের পদক্ষেপের মুখোমুখি হতে পারে। কুয়ালালামপুর পুলিশের জন্য, আমরা সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করে ব্যবস্থা নিয়েছি, বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) পুলিশ কন্টিনজেন্ট সদর দফতরে মাসিক সমাবেশের পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন কুয়ালালামপুর পুলিশপ্রধান।

metafore online

এর আগে বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণের অভিযোগে স্থানীয় তিন সরকারি কর্মকর্তাসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে দেশটির পুলিশ। সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছিল সেলাঙ্গর রাজ্যে পুলিশ। পুলিশের উধ্বৃতি দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যমগুলোও অপহরণের খবর প্রকাশ করে।

গত ৭ নভেম্বর অপহরণের ঘটনা ঘটে। তিনদিন পর ৯ নভেম্বর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। অপহৃত বাংলাদেশি একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সাংবাদিক। পাশাপাশি মালয়েশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তার নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ। সেলাঙ্গর রাজ্যের পুলিশ প্রধান দাতুক হুসেইন ওমর খান বলেন, সাংবাদিকের ভাগিনার থানায় দায়ের করা

অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১০ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ক্লাং উপত্যকায় অভিযান চালায় পুলিশ।

অভিযানে ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের মধ্যে একজন বাংলাদেশিও রয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে গ্রেফতার বাংলাদেশির নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, অভিযান চালিয়ে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের অপহরণের সঙ্গে জড়িত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

সেলাঙ্গর রাজ্যের পুলিশপ্রধান জানান, তিন সরকারি কর্মচারীকে আরও তদন্তের জন্য গোম্বাক জেলা পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (বিএসজে) কার্যালয়ে ডেকে পাঠানো হয়। এরপর তাদের গ্রেফতার করা হয়। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে স্থানীয় তিন বেসামরিক নাগরিককেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এছাড়া আরও তিনজন সন্দেহভাজনকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version