আপডেট :১০ ডিসেম্বর ২০২০, ০০: ০৩এএম |  অনলাইন সংস্করণ    সেলিম খানের মৃত্যু

করোনায় সংগীত প্রযোজক সেলিম খানের মৃত্যু

সেলিম খানের মৃত্যু

দেশের প্রথিতযশা ও বৃহৎ অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার প্রধান সেলিম খান আর নেই। বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না … রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। দেশে শীর্ষ সংগীত পরিচালকের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন সংগীত প্রযোজকদের সংগঠন এমআইবির মহাসচিব এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু। তিনি জানান, করোনা পজিটিভ হয়ে ৪ ডিসেম্বর থেকে রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সেলিম খান। অবস্থার অবনতি হলে বুধবার দুপুরে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। এর পর থেকে টানা ২০ ঘণ্টা লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি। অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।

বৃহস্পতিবার সকালে ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আজ বাদ আসর রাজধানীর লক্ষ্মীবাজারে সেলিম খানের বাসভবনের সামনে জানাজা হবে। পরে জুরাইন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। উল্লেখ্য, সেলিম খানের করোনা ধরা পড়ে ৪ ডিসেম্বর। ওই দিনই তাকে রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি ঘটায় ৯ ডিসেম্বর তাকে লাইফ সাপোর্ট নেয়া হয়। ‘৮০-এর দশকে সেলিম খানের হাত ধরে দেশের শীর্ষ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার জন্ম। টানা চার দশক ধরে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানের হাত ধরে বহু জনপ্রিয় গান বাজারে এসেছে।

clipping path tech

ছয় দিন লড়াই করে করোনার কাছে হার মানলেন দেশের ঐতিহ্যবাহী অডিও-ভিডিও প্রযোজনা সংস্থা সংগীতার কর্ণধার সেলিম খান।

আজ সকাল ৭টায় তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। সংবাদটি দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে নিশ্চিত করেছেন সংগীতার সিইও রবিন ইমরান। তিনি বলেছেন, ‘সেলিম খান করোনা আক্রান্ত হলে তাকে গত ৪ ডিসেম্বর রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর অবস্থার অবনতি হলে গতকাল ৯ ডিসেম্বর লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।

কিন্তু, অবশেষে চলেই গেলেন তিনি।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আজ বাদ আসর লক্ষ্মীবাজারে সেলিম খানের বাসভবনের সামনে জানাজা শেষে জুরাইন গোরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।’ ৮০’র দশকে সেলিম খানের হাত ধরে সংগীতার জন্ম। রাজধানীর পাটুয়াটুলী সবচেয়ে বড় সংগীত প্রযোজনা-পরিবেশনা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংগীতা নিজের অবস্থান ধরে রাখে টানা চার দশক। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের অনেক জনপ্রিয় শিল্পীর উথান হয়েছে।করোনাভাইরাসে মারা গেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় সংগীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘সংগীতা’র কর্ণধার সেলিম খান। তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তার মৃত্যু হয়েছে।সেলিম খানের ছোট ভাই রবিন ইমরান এ কথা জানান।

রবিন ইমরান জানান, শুক্রবার করোনাভাইরাস ‘পজিটিভ’ আসার পর অবস্থার অবনতি হলে বুধবার থেকে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। তার মরদেহ জুরাইনে পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে। ’৮০-এর দশকে সেলিম খানের হাত ধরে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার জন্ম। রাজধানীর পাটুয়াটুলী তথা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগীত প্রযোজনা-পরিবেশনা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংগীতা নিজের অবস্থান ধরে রাখে টানা চার দশক। প্রতিষ্ঠানটি এখনো প্রযোজনা অব্যাহত রেখেছে। ধারণা করা হয়, এ পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে বড় সংগীত ক্যাটালগ রয়েছে সংগীতা তথা সেলিম খানের ব্যানারে।টানা ছয় দিন হাসপাতালে চিকিত্সাধীন থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টায় পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করলেন দেশের ঐতিহ্যবাহী ও বৃহৎ অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার স্বত্বাধিকারী সেলিম খান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। প্রথম আলোকে সেলিম খানের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী রবিন ইমরান।

তিনি জানান, কোভিড-১৯ পজিটিভ হলে সেলিম খানকে ৪ ডিসেম্বর ঢাকার তেজগাঁওয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরিস্থিতির অবনতি হলে চিকিৎসকেরা গতকাল বুধবার দুপুরে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেন। কিন্তু আজ সকালে সেটা আর কাজ করছিল না। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক সকাল ছয়টায় সেলিম খানকে মৃত ঘোষণা করেন। রবিন জানিয়েছেন, আজ বাদ আসর রাজধানীর লক্ষ্মীবাজারে সেলিম খানের বাসভবনের সামনে জানাজা শেষে তাঁকে জুরাইন কবরস্তানে দাফন করা হবে।

metafore online

 

আশির দশকে সেলিম খানের হাত ধরে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার জন্ম। রাজধানীর পাটুয়াটুলী তথা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগীত প্রযোজনা-পরিবেশনা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংগীতা নিজের অবস্থান ধরে রেখেছিল টানা চার দশক। এখনো প্রযোজনা অব্যাহত রেখেছে তারা। সকালে সংগীতার প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে সংগীতাঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে। গীতিকার, সুরকার, যন্ত্র ও কণ্ঠশিল্পী, সংগীতপরিচালক থেকে শুরু করে সংগীতাঙ্গনের প্রায় সবাই সেলিম খানের আকস্মিক মৃত্যুতে মুষড়ে পড়েছেন।বাংলাদেশের সংগীতের পৃষ্ঠপোষকতা এবং বাংলা সংগীতকে দেশে ও বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সংগীতা। সে কথা স্মরণ করে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সমসাময়িক আরেক সংগীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সাউন্ডটেকের স্বত্বাধিকারী সুলতান মাহমুদ বাবুল।

সংগীত প্রযোজকদের সংগঠন এমআইবির মহাসচিব ও সিএমভির কর্ণধার এস কে সাহেদ আলী বলেন, ‘আমাদের দেশে প্রভাবশালী সংগীত ইন্ডাস্ট্রি গড়ে ওঠার পেছনে সেলিম ভাইদের অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না। তাঁদের মতো মানুষের মেধা, অর্থ ও শ্রমের বিনিময়ে আজ এই ইন্ডাস্ট্রি এত বড় হয়েছে। তাঁর অকাল প্রয়াণ আমাদের অনেক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।’ সংগীতাঙ্গনের অনেকে এ–ও বলেছেন, বাংলাদেশের সংগীতের অনেক তারকা ও মহাতারকার আবির্ভাব হয়েছে এই সংগীতার হাত ধরেই।

সম্পর্কিত খবর:

বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন অর্পণা

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version