আপডেট : ৩ অক্টোবর ২০২০ ০১:১৯এএম  |  অনলাইন সংস্করণ      ধর্ষণের প্রতিবাদ

ধর্ষণের প্রতিবাদ প্রিয়াঙ্কার, আমাদের কান্না কেউ শুনতে পায় না

ধর্ষণের প্রতিবাদ

ভারতের উত্তরপ্রদেশের হাথরসে দলিত তরুণীকে নৃশংসভাবে ধর্ষণের ঘটনা বর্বরতার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। সারা দেশ এই ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছে। তবে শুধু ধর্ষকরাই নয়। পুলিশ ও এই মামলায় সমালোচনার মুখে। গণধর্ষণের পরে তরুণীর ওপরে পাশবিক অত্যাচার চালায় ধর্ষকরা।

metafore online

হাসপাতালে ১৫ দিন লড়াই করে মঙ্গলবার মৃত্যু হয় তার। পরিবারের অনুমতি ছাড়াই পুলিশ তার লাশ পর্যন্ত দাহ করে দেয়। অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এবার এই ঘটনায় সরব হলেন। প্রিয়াঙ্কার দাবি চিৎকার শুনেও আইন মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছে। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে প্রিয়াঙ্কা লেখেন, “অসম্মান, অবমাননা, হেনস্থা, নৈরাশা, দুঃখ, অসহায়ত্ব এই আবেগগুলোই মাথায় ঘুরছে। ওদের সঙ্গে যা হল অমানবিক এবং বর্বরতার সীমা ছাড়ালো।

কেন? বার বার। নারী, বাচ্চা মেয়েরা অনবরত ধর্ষণের শিকার হয়ে চলেছে।

আমরা কাঁদি। ওরা কাঁদে। কিন্তু তাও কেউ আমাদের কান্নার শব্দ শুনতে পায় না। এত ঘৃণা কেন? আইন কি এত কান্নার চিৎকার শুনেও মুখ বন্ধ করে রয়েছে? আর কত জন নির্ভয়াকে এমন সহ্য করতে হবে?আর কত বছর ধরে? প্রিয়াঙ্কার এই পোস্ট মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। জাতিসংঘের চিলড্রেন ফান্ডের সঙ্গে বহু বছর ধরে কাজ করছেন প্রিয়াঙ্কা।

২০১৬ তে তিনি গ্লোবাল ইউনিসেফ গুডউইল অ্যাম্বাসাডর হন। তাই এর আগেও নারী অধিকার ও অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। নারী উদ্যোগপতিদের উৎসাহ জাগিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ১৪ সেপ্টেম্বর ওই দলিত তরুণী মায়ের সঙ্গে মাঠে গিয়েছিলেন। তখনই তাকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর তাকে শ্বাসরোধ করে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে জানা গেছে। শুধু তাই নয় নৃশংসতার মাত্রা এমন জায়গায় পৌঁছয় যে তরুণীর জিভ কেটে দেওয়া হয়। আঘাত এত গভীর ছিল যে তার হাত এবং পা পর্যন্ত নিস্তেজ ছিল।ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রথমে তাকে জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। সোমবার অবস্থার অবনতি হলে তাকে দিল্লির সফদর জং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই মঙ্গলবার তার মৃত্যু হয়। অসুস্থ অবস্থাতেও ধর্ষকদের নাম জানিয়ে গেছেন তরুণী। সূত্র : কলকাতা টোয়েন্টিফোর।

clipping path tech

ভারতের উত্তরপ্রদেশের হাথরসে দলিত তরুণীকে নৃশংসভাবে ধর্ষণের ঘটনা বর্বরতার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। সারা দেশ এই ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছে। তবে শুধু ধর্ষকরাই নয়। পুলিশ ও এই মামলায় সমালোচনার মুখে। গণধর্ষণের পরে তরুণীর ওপরে পাশবিক অত্যাচার চালায় ধর্ষকরা। হাসপাতালে ১৫ দিন লড়াই করে মঙ্গলবার মৃত্যু হয় তার। পরিবারের অনুমতি ছাড়াই পুলিশ তার লাশ পর্যন্ত দাহ করে দেয়।

অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এবার এই ঘটনায় সরব হলেন। প্রিয়াঙ্কার দাবি চিৎকার শুনেও আইন মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছে।

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে প্রিয়াঙ্কা লেখেন, “অসম্মান, অবমাননা, হেনস্থা, নৈরাশা, দুঃখ, অসহায়ত্ব এই আবেগগুলোই মাথায় ঘুরছে। ওদের সঙ্গে যা হল অমানবিক এবং বর্বরতার সীমা ছাড়ালো। কেন? বার বার। নারী, বাচ্চা মেয়েরা অনবরত ধর্ষণের শিকার হয়ে চলেছে। আমরা কাঁদি। ওরা কাঁদে। কিন্তু তাও কেউ আমাদের কান্নার শব্দ শুনতে পায় না। এত ঘৃণা কেন? আইন কি এত কান্নার চিৎকার শুনেও মুখ বন্ধ করে রয়েছে? আর কত জন নির্ভয়াকে এমন সহ্য করতে হবে?আর কত বছর ধরে? প্রিয়াঙ্কার এই পোস্ট মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়।

জাতিসংঘের চিলড্রেন ফান্ডের সঙ্গে বহু বছর ধরে কাজ করছেন প্রিয়াঙ্কা।

২০১৬ তে তিনি গ্লোবাল ইউনিসেফ গুডউইল অ্যাম্বাসাডর হন। তাই এর আগেও নারী অধিকার ও অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। নারী উদ্যোগপতিদের উৎসাহ জাগিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ১৪ সেপ্টেম্বর ওই দলিত তরুণী মায়ের সঙ্গে মাঠে গিয়েছিলেন। তখনই তাকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর তাকে শ্বাসরোধ করে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে জানা গেছে। শুধু তাই নয় নৃশংসতার মাত্রা এমন জায়গায় পৌঁছয় যে তরুণীর জিভ কেটে দেওয়া হয়।

আঘাত এত গভীর ছিল যে তার হাত এবং পা পর্যন্ত নিস্তেজ ছিল। ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রথমে তাকে জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। সোমবার অবস্থার অবনতি হলে তাকে দিল্লির সফদর জং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই মঙ্গলবার তার মৃত্যু হয়। অসুস্থ অবস্থাতেও ধর্ষকদের নাম জানিয়ে গেছেন তরুণী। সূত্র : কলকাতা টোয়েন্টিফোর।

সম্পর্কিত খবর:

মাদক মামলায় অবশেষে জামিন পেলেন রিয়া

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version