প্রকাশিত : ২৫ জানুয়ারি ২০১৮, ১২:০০ এএম | অনলাইন সংস্করণ  হবিগঞ্জে কৃষক হত্যা

হবিগঞ্জে কৃষক হত্যা মামলায় ৭ জনের ফাঁসির আদেশ

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছেন- নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর গ্রামের মর্তুজ মিয়া ।

হবিগঞ্জ, ২৪ জানুয়ারি (জাস্ট নিউজ) : হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে কৃষক হত্যা মামলায় ৭ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার বিকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মাফরোজা পারভীনের আদালত এ রায় দেন। রায় ঘোষণাকালে আসামিরা সবাই পলাতক ছিলেন। 

মামলার বিবরণে জানা যায়, ওই গ্রামের কৃষক মো. আবুল মিয়ার সাথে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মর্তুজ মিয়ার বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে ২০০৮ সালের ২২ জুন বেলা সাড়ে ১১টায় হাওরে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে আবুল মিয়ার উপর পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আসামিরা হামলা চালান। তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে জখম করে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। 

 উক্ত ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই ছাদিক মিয়া বাদী হয়ে ওই দিনই থানায় ৮ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে চম্পা বেগমকে বাদ দিয়ে ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। মামলায় ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুধবার রায় দেন।

clipping path tech

মামলার বাদী ছাদিক মিয়া জানান, রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। সবার ফাঁসি দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল আহাদ ফারুক। তিনিও রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।  হবিগঞ্জে কৃষক হত্যা

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে এক কৃষক হত্যার দায়ে ৭ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার বিকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মাফরোজা পারভীনের আদালত এ রায় দেন। রায় ঘোষণাকালে আসামিরা সবাই পলাতক ছিল। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছে- নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর গ্রামের মর্তুজ মিয়া, ফয়ছল মিয়া, ফজলু মিয়া, ময়নুল মিয়া, শিফা বেগম, সুন্দর মিয়া ও বশির মিয়া। 

মামলার বিবরণে জানা যায়, ওই গ্রামের কৃষক মো. আবুল মিয়ার সঙ্গে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন মর্তুজ মিয়ার বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে ২০০৮ সালের ২২ জুন সকাল সাড়ে ১১টায় হাওরের জমিতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে আবুল মিয়ার ওপর আসামিরা হামলা চালায়। তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই ছাদিক মিয়া বাদী হয়ে ওই দিনই থানায় ৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে চম্পা বেগমকে বাদ দিয়ে উল্লিখিত ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। মামলায় ২২ সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুধবার উল্লিখিত রায় দেন আদালত। 

মামলার বাদী ছাদিক মিয়া জানান, রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। সবার ফাঁসি দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল আহাদ ফারুক। তিনিও রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাগ দাউদপুর গ্রামে কৃষক আবুল মিয়া (৫৫) হত্যা মামলায় সাতজনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মাফরুজা পারভিন এ আদেশ দেন। নিহত আবুল মিয়া ওই গ্রামের মো. আফতাব মিয়ার পুত্র।

metafore online

মামলায় ১৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জনেরই সাক্ষ্য নেওয়া হয়। দ-াদেশ প্রাপ্তরা হলো, মর্তুজ আলী, ফয়সল মিয়া, সজলু মিয়া, মইনুল মিয়া, শিফা বেগম, আফসর আলীর ছেলে সুন্দর মিয়া ও মর্তুজ আলীর ভাই বসির মিয়া। 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ২২ জুন জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে মর্তুজ আলীসহ তার লোকজন আবুল মিয়াকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী হাওরে এলোপাতাড়িভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। ওই দিন রাতেই নিহত আবুল মিয়ার ভাই সাদিক মিয়া বাদী হয়ে মর্তুজ আলীকে প্রধান আসামি করে আটজনের বিরুদ্ধে নবীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

মামলাটি তদন্ত শেষে অভিযুক্ত মর্তুজ আলীর স্ত্রী চম্পা বেগমকে বাদ দিয়ে সাতজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করা হয়। রায় ঘোষণা সময় আসামি পক্ষের আইনজীবী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট খালিকুজ্জামান। 

এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি ফারুক আহমেদ জানান, কৃষক আবুল মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। তবে রায় ঘোষণার সময় আদালতে কোনো আসামি উপস্থিত ছিল না। এ রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করেন তিনি ও নিহতের পরিবার।

ঢাকায় হত্যাযজ্ঞ ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version