প্রকাশিত :২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৮:০৬ | অনলাইন সংস্করণ  ভারতে টানেলের মুখ উন্মুক্ত

ভারতে টানেলের মুখ উন্মুক্ত, বের করা হচ্ছে শ্রমিকদের

ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল— সেটি সম্পন্ন হয়েছে। এরমাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির লাইভ ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিকদের বের করে আনা শুরু হয়েছে এবং সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স টানেল থেকে বের হয়ে যাচ্ছে।

গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকে পড়ে ছিলেন তারা।টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র‌্যাট হোল’ মাইনিং। উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের।

উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, জাতীয় বিপর্যয় রেসপন্স ফোর্স এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতর ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন।

ভেতরে তারা শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন এবং তাদের পাইপের মাধ্যমে বের করে আনার প্রক্রিয়া শুরু করবেন। শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূর ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছে যেতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে।

ওই হাসপাতালে যে ৪১টি বেড তৈরি রাখা হয়েছে; সেগুলোর সবগুলোতে অক্সিজেন সুবিধা রয়েছে। ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল সেটি সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির মঙ্গলবারের (২৮ নভেম্বর) লাইভ ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিকদের বের করে আনার কাজ শুরু হয়েছে আর বাইরে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স। গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে।

clipping path tech

এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। এরপর ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকা তারা।

টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র‌্যাট হোল’ মাইনিং।

উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের। ‘আমি টানেলে আটকে আছি, মাকে বলিস না’ টানেলে আটকা শ্রমিকদের উদ্ধারে সেনাবাহিনী ডাকল ভারত উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন

, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতরে ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন। ভেতরে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন তারা। এরপরই পাইপের মাধ্যমে শ্রমিকদের বের করে আনা হবে। শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূরে ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছাতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে। ওই হাসপাতালে যে ৪১টি বেড তৈরি রাখা হয়েছে সেগুলোর সবগুলোতে অক্সিজেন সুবিধা রয়েছে।ভারতের উত্তরাখণ্ডে নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছেছেন উদ্ধারকারীরা।

টানা ১৭ দিন ধ্বংসস্তূপের ৫৭ মিটার খুঁড়ে পাইপ স্থাপনের পর উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ।

এর মাধ্যমে একে একে বের করা হবে শ্রমিকদের। তবে এখন পর্যন্ত আশা করা হচ্ছে ৪১ জন শ্রমিকের সবাই সুস্থ আছেন। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। আর্জেন্টিনায় স্পোর্টস ক্লাবের ছাদ ধসে মৃত ১৩ এনডিটিভির লাইভ ভিডিওতে দেখা যায়, শ্রমিকদের বের করে আনার কাজ শুরু হয়েছে। আর বাইরে দাঁড়িয়ে আছে অ্যাম্বুলেন্স।

টানেল থেকে উদ্ধার করে শ্রমিকদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যপরীক্ষার পর অ্যাম্বুল্যান্সে করে উত্তরকাশীর জেলা হাসপাতালে নেয়া হবে। এরই মধ্যে টানেলের মুখে অস্থায়ী হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত করা হযেছে। সেখান থেকে জেলা হাসপাতালের দূরত্ব প্রায় ৪৫ কিলোমিটার। জেলা হাসপাতালের পাশে অস্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরি করে প্রস্তুত রাখা হয়েছে হেলিকপ্টার।

metafore online

কোনও শ্রমিকের অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত আকাশপথে নেয়া হবে হাসপাতালে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, উত্তরকাশী জেলা হাসপাতালে ট্রমা কেয়ার ইউনিট, আইসিইউ শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। শরীরের পাশাপাশি মানসিক চিকিৎসাও চলবে শ্রমিকদের। টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র‌্যাট হোল’ মাইনিং।

উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে দেশটির সেনা সদস্যরা। শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূর ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে।

শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছে যেতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে। হাসপাতালে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সুবিধাও রাখা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এর আগে ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকে পড়ে ছিলেন তারা।

বাংলাদেশ জার্নাল/এফএম

সম্পর্কিত খবর

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস

শেষ হলো ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’র শুটিং

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version