আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০২৩, ০১:০১ পিএম |  অনলাইন সংস্করণ  সাদ্দাম হোসেনের মেয়েকে   সাদ্দাম

সাদ্দাম হোসেনের মেয়েকে ৭ বছরের কারাদণ্ড

সাদ্দাম

ইরাকের সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেনের মেয়ে রাঘাদ সাদ্দামকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির একটি আদালত।রাঘাদ সাদ্দাম তার বাবার নিষিদ্ধ বাথ পার্টির পক্ষে প্রচার চালানোর জন্য এই সাজা দেওয়া হয়েছে। Bd news Bangla

আল-আরাবিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সাদ্দাম হোসেনের এই মেয়ে বর্তমানে জর্ডানে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন। রোববার তার অনুপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন বিচারক। Bd news Bangla

২০০৩ সালে ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন আগ্রাসনের সময় সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর তার দল বাথ পার্টিকে বিলুপ্ত ও নিষিদ্ধ করা হয়।

Buy Database Online – classy database

রায়ে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে টেলিভিশনে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে নিষিদ্ধ বাথ পার্টির কার্যক্রম প্রচারের অপরাধে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তবে ঠিক কোন সাক্ষাৎকারের কারণে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা রায়ে উল্লেখ করা হয়নি।

২০২১ সালে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেন সৌদি মালিকানাধীন আল-আরাবিয়া চ্যানেলে ১৯৭৯ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার বাবার শাসনামলে ইরাকের পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলেছিলেন।

সৌদি এই চ্যানেলকে সেসময় তিনি বলেন, ‘অনেকে আমাকে বলেছে- ‘অনেকে আমাকে বলেছে, সাদ্দাম হোসেনের শাসনামল আমাদের জন্য ছিল গৌরব ও গর্বের সময়। অবশ্যই সে সময় ইরাক ছিল স্থিতিশীল এবং সমৃদ্ধ দেশ।’

রাঘাদ সাদ্দাম হোসেন তার বোন রানার সঙ্গে জর্ডানে থাকেন। তাদের ভাই উদয় ও কুসে ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন।

clipping path tech

সোমবার (২৩ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিনোদপুর ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য (মেম্বার) মো.আবদুল হালিম শাকিল। তিনি বলেন, রোববার দিবাগত রাত বাংলাদেশ সময় দেড়টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার ১৯ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গের তার নিজ কনফেকশনারি দোকানে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থানরত নিহতের ছোট ভাই মো.সোহেল জানায়, ৫ বছর আগে জীবিকার সন্ধ্যানে আফ্রিকায় পাড়ি জমায় তার বড় ভাই লিটন। গত বৃহস্পতিবার অস্ত্রধারী কৃঞ্চাঙ্গ সন্ত্রাসীরা জোহানেসবার্গের তার কনফেকশনারি দোকানে এসে চাঁদা দাবি করে। এ নিয়ে সন্ত্রাসীদের সাথে তার বাকবিতন্ডা হয়। পরবর্তীতে সন্ত্রাসীরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালালে গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরবর্তীতে সন্ত্রাসীরা তাকে বেধড়ক পিটিয়ে মাথায় আঘাত করলে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

লিটনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। লিটনের পরিবার তার মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।

ইরাকের সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেনের মেয়ে রাঘাদ সাদ্দামকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির একটি আদালত। তার বাবার রাজনৈতিক দল বাথ পার্টির (ইরাকে নিষিদ্ধ) পক্ষে কথা বলা ও প্রচারণা চালানোর দায়ে তাকে এই কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। যদিও সাদ্দাম হোসেনের এই মেয়ে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন এবং রোববার (২২ অক্টোবর) তার অনুপস্থিতিতেই এই কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বার্তাসংস্থা এএফপির বরাত দিয়ে রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়া। ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক আগ্রাসনের সময় সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর তার দলটি বিলুপ্ত ও নিষিদ্ধ করা হয়। আদালতের এই রায় এএফপি পর্যালোচনা করতে সক্ষম হয়েছে।

রায়ে বলা হয়েছে, সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেনের মেয়ে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেনকে ২০২১ সালে টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ‘নিষিদ্ধ বাথ পার্টির কার্যক্রম প্রচার করার’ অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। মূলত ইরাকে আজও কেউ যদি ক্ষমতাচ্যুত সাদ্দাম সরকারের ছবি প্রচার করে বা স্লোগান দেয় তবে তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করা হতে পারে। অবশ্য ঠিক কোন সাক্ষাৎকারের কারণে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তা রায়ে উল্লেখ করা হয়নি। কিন্তু ২০২১ সালে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেন সৌদি মালিকানাধীন আল-আরাবিয়া চ্যানেলে ১৯৭৯ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার বাবার শাসনামলে ইরাকের পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলেছিলেন।

সউদী এই চ্যানেলকে সেসময় তিনি বলেন, ‘অনেকে আমাকে বলেছে- (সাদ্দাম হোসেনের শাসনামল) আমাদের জন্য সত্যিই গৌরবের, গর্বের সময় ছিল।

অবশ্যই, সেসময় ইরাক স্থিতিশীল এবং অনেক সমৃদ্ধ দেশ ছিল।’ এএফপি বলছে, রাঘাদ সাদ্দাম হোসেন তার বোন রানার সঙ্গে জর্ডানে থাকেন। তাদের ভাই উদয় এবং কুসে ২০০৩ সালে মসুলে মার্কিন সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়। ইরাকের একটি আদালত দেশটির সাবেক স্বৈরশাসক সাদ্দাম হোসেনের মেয়েকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।

metafore online

নিষিদ্ধঘোষিত রাজনৈতিক দলের পক্ষে কথা বলায় এবং প্রচার চালানোর দায়ে তাকে এ কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অবশ্য নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন সাদ্দাম হোসেনের সাজাপ্রাপ্ত মেয়ে। গতকাল রোববার (২২ অক্টোবর) তার অনুপস্থিতিতেই এই কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়া রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাগদাদের একটি আদালত রোববার সাদ্দাম হোসেনের নির্বাসিত কন্যাকে তার অনুপস্থিতিতে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। মূলত তার বাবা সাদ্দাম হোসেনের নিষিদ্ধ বাথ পার্টির ‘প্রচার’ চালানোর জন্য এই কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক আগ্রাসনের সময় সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর তার দলটি বিলুপ্ত ও নিষিদ্ধ করা হয়। রায়ের বরাত দিয়ে ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, সাদ্দামের মেয়ে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেনকে ২০২১ সালে টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ‘নিষিদ্ধ বাথ পার্টির কার্যক্রম প্রচার করার’ অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। মূলত ইরাকে আজও কেউ যদি ক্ষমতাচ্যুত সাদ্দাম সরকারের ছবি প্রচার করে বা স্লোগান দেয়, তবে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হতে পারে।

অবশ্য ঠিক কোন সাক্ষাৎকারের কারণে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা রায়ে উল্লেখ করা হয়নি।

তবে ২০২১ সালে রাঘাদ সাদ্দাম আল আরাবিয়া টিভি চ্যানেলে ১৯৭৯ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার বাবার শাসনামলে ইরাকের পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলেছিলেন। সাক্ষাৎকারে তিনি তার বাবার শাসনামলের প্রশংসাও করেন।ইরাকের সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেনের মেয়ে রাঘাদ সাদ্দামকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির একটি আদালত।রাঘাদ সাদ্দাম তার বাবার নিষিদ্ধ বাথ পার্টির পক্ষে প্রচার চালানোর জন্য এই সাজা দেওয়া হয়েছে।

আল-আরাবিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সাদ্দাম হোসেনের এই মেয়ে বর্তমানে জর্ডানে নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন। রোববার তার অনুপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন বিচারক। ২০০৩ সালে ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন আগ্রাসনের সময় সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর তার দল বাথ পার্টিকে বিলুপ্ত ও নিষিদ্ধ করা হয়। রায়ে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে টেলিভিশনে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে নিষিদ্ধ বাথ পার্টির কার্যক্রম প্রচারের অপরাধে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তবে ঠিক কোন সাক্ষাৎকারের কারণে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা রায়ে উল্লেখ করা হয়নি।

২০২১ সালে রাঘাদ সাদ্দাম হোসেন সৌদি মালিকানাধীন আল-আরাবিয়া চ্যানেলে ১৯৭৯ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার বাবার শাসনামলে ইরাকের পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলেছিলেন। সৌদি এই চ্যানেলকে সেসময় তিনি বলেন, ‘অনেকে আমাকে বলেছে- ‘অনেকে আমাকে বলেছে, সাদ্দাম হোসেনের শাসনামল আমাদের জন্য ছিল গৌরব ও গর্বের সময়। অবশ্যই সে সময় ইরাক ছিল স্থিতিশীল এবং সমৃদ্ধ দেশ।’ রাঘাদ সাদ্দাম হোসেন তার বোন রানার সঙ্গে জর্ডানে থাকেন। তাদের ভাই উদয় ও কুসে ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন।

সম্পর্কিত খবর

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version