আপডেট :২৮ নভেম্বর ২০২০, ১৭:৪৫এএম |  অনলাইন সংস্করণ    সংসারে বিচ্ছেদ

শবনম ফারিয়া-অপুর সংসারে বিচ্ছেদ

সংসারে বিচ্ছেদ

বিয়ের ঠিক এক বছর নয় মাসের মাথায় সংসার জীবন থেকে ছুটি নিলেন শবনম ফারিয়া ও হারুন অর রশীদ অপু।

২৭ নভেম্বর বিচ্ছেদ পত্রে সই করেন দুজনে। কারণ হিসেবে শবনম ফারিয়া জানান, উল্লেখযোগ্য কোনও কারণ নেই এই বিচ্ছেদের পেছনে। ফলে একে অপরের প্রতি কোনও অভিযোগও নেই। দুজনেই চেয়েছেন নিজেদের মতো ভালো থাকতে। শবনম ফারিয়া বলেন, ‘‘আমার মা সব সময় একটা কথা বলে, ‘আল্লাহর হুকুম ছাড়া একটা গাছের পাতাও নড়ে না, আমরা শুধু চেষ্টা করতে পারি!’ ঠিক সেভাবেই আমি আর অপু অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করেছি একসাথে থাকতে! কিন্তু বিষয়টা একটা পর্যায়ে খুব কঠিন হয়ে যায়।

আমরা এ বছরের শুরু থেকেই সিদ্ধান্তে আসি আর একসাথে থেকে কষ্টে থাকতে চাই না। তাই বৈবাহিক জীবনের অবসান ঘটিয়ে আবারও ৫ বছরের পুরনো বন্ধুত্বে ফিরে গিয়েছি।’’বিয়ের অনুষ্ঠানে দুজনেগত বছর ১ ফেব্রুয়ারি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ও বেসরকারি চাকরিজীবী হারুন অর রশীদ অপু। এদিন নৌকায় ভেসে ভেসে পরীর বেশে বিয়ের আসরে হাজির হলেন নববধূ শবনম ফারিয়া! অন্যদিকে একই সময়ে লেকের পাড় ধরে ঘোড়ার গাড়িতে চেপে এলেন বর হারুন অর রশীদ অপু।

metafore online

এমন নান্দনিক বিয়ের আয়োজন এর আগে কোনও শিল্পীকে ঘিরে হয়নি। মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকার গভীরে, নয়নাভিরাম ‘জল-জোছনা’য় উন্মুক্ত আকাশের নিচে আয়োজিত হয় এটি। ২০১৫ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে ফারিয়া-অপুর পরিচয় হয়। দুজনের ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। তিন বছর পর বন্ধুত্বের সীমানা পেরিয়ে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে আংটি বদল হয় তাদের।

আলাদা হয়ে গেলেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ও হারুন অর রশীদ অপু। বিয়ের ২ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই বিচ্ছেদ হলো তাদের।

ত ২৭ নভেম্বর তাদের বিচ্ছেদ হয়েছে। তারা দু’জনেই স্বাক্ষর করেছেন। ২০১৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ও হারুন অর রশীদ অপু। বিয়ের ১ বছর যেতে না যেতেই সম্পর্ক শিথিল হতে শুরু করে তাদের। অনেকদিন আলাদা থাকতেন দু’জন।

অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে স্থায়ীভাবে আলাদা হলেন। বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে শবনম ফারিয়া বলেন, ‘আমরা ভালোবেসে বিয়ে করলেও আমাদের আর একসঙ্গে থাকা সম্ভব হলো না। তাই দুজনের ভালো থাকার জন্যই আলাদা হয়ে গেলাম।’ তিনি আরো বলেন, ‘জীবনটা অনেক ছোট, এত কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকার কী দরকার?’ এইটা ভেবে আমরা এ বছরের শুরু থেকেই সিদ্ধান্তে আসি আমরা আর একসঙ্গে থেকে কষ্টে পেতে চাই না। শুধুমাত্র বৈবাহিক বন্ধন থেকে আমাদের সম্পর্কের ইতি টেনে নিলাম!

clipping path tech

এ ঘটনা আমাদের জীবনের গতি হয়তো রোধ করবে, ছন্দপতন করবে কিন্তু জীবন তো থেমে থাকবে না!’বিয়ের ঠিক এক বছর নয় মাসের মাথায় সংসার জীবন থেকে ছুটি নিলেন শবনম ফারিয়া ও হারুন অর রশীদ অপু। ২৭ নভেম্বর বিচ্ছেদ পত্রে সই করেন দুজনে।কারণ হিসেবে শবনম ফারিয়া জানান, উল্লেখযোগ্য কোনও কারণ নেই এই বিচ্ছেদের পেছনে। ফলে একে অপরের প্রতি কোনও অভিযোগও নেই। দুজনেই চেয়েছেন নিজেদের মতো ভালো থাকতে।

‘আমরা ভালোবেসে বিয়ে করেছি। অনেক প্ল্যান ছিল এই সংসার ঘিরে।

কিন্তু নানাবিধ কারণে সেগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ফলে আমরা দুজনে মিলেই দলছুট হওয়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্তটি নিয়েছি।’ খবর- বাংলা ট্রিবিউনগত বছর ১ ফেব্রুয়ারি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ও বেসরকারি চাকুরীজীবী হারুন অর রশীদ অপু। এদিন নৌকায় ভেসে ভেসে পরীর বেশে বিয়ের আসরে হাজির হলেন নববধূ শবনম ফারিয়া! অন্যদিকে একই সময়ে লেকের পাড় ধরে ঘোড়ার গাড়িতে চেপে এলেন বর হারুন অর রশিদ অপু। এমন নান্দনিক বিয়ের আয়োজন এর আগে কোনও শিল্পীকে ঘিরে হয়নি আগে।

মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকার গভীরে, নয়নাভিরাম ‘জল-জোছনা’য় উন্মুক্ত আকাশের নিচে আয়োজিত হয় এটি। ২০১৫ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে ফারিয়া-অপুর পরিচয় হয়। দুজনের ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। তিন বছর পর বন্ধুত্বের সীমানা পেরিয়ে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে আংটিবদল হয় তাদের।

সম্পর্কিত খবর:

করোনায় সংগীত প্রযোজক সেলিম খানের মৃত্যু

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version