আপডেট : ২২ নভেম্বর ২০২৩, ১২:৫৯ এএম |  অনলাইন সংস্করণ  এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকদের অর্ধেকই নারী

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকদের অর্ধেকই নারী

যাত্রা শুরুর পর থেকে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক বেড়েছে সোয়া দুই লাখেরও বেশি। আর সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্টের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি। এর মধ্যে নারী গ্রাহকদের হিসাব ১ কোটি ২ লাখ ৮৭ হাজার ৮৮১টি। যা মোট অ্যাকাউন্টের ৪৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। তথ্য অনুযায়ী, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি হিসাবের মধ্যে ৮৬ দশমিক ১৫ শতাংশ গ্রামীণ এলাকায়। অর্থাৎ দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের হিসাব রয়েছে ১ কোটি ৭৮ লাখ ১৮ হাজার ৯৬৬টি।

এদিকে সেপ্টেম্বর শেষে এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে আমানত জমা ছিলো ৩৫ হাজার ২০০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এসব হিসাবে এ সময়ে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিলো ১৪ হাজার ১৯২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। এছাড়া এসব হিসাবে রেমিট্যান্স এসেছিলো ১ লাখ ৩৬ হাজার ৪৭৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, আগের প্রান্তিকের তুলনায় সেপ্টেম্বরে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে গ্রামীণ এলাকার মানুষের আমানত বেড়েছে ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যেখানে শহরে আমানত বৃদ্ধি পেয়েছে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আর পুরুষ গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং মহিলা গ্রাহকদের আমানত ১ দশমিক ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ মহিলাদের তুলনায় পুরুষরা বেশি আমানত রাখছে।

clipping path tech

সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে খোলা অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ৪ দশমিক ১৯ শাতংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

একই সময়ে মহিলাদের হিসাব খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টে আমানত জমার পরিমাণ ৫ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি ঋণ বিতরণের পরিমাণও বেড়েছে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ। এদিকে প্রবাসীরা এখন খুব সহজেই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারছেন।

প্রবাসী পরিবারদের দোরগোড়ায় দ্রুত রেমিট্যান্স পৌঁছে যাচ্ছে খুব সহজেই। এর ফলে আগের প্রান্তিকের তুলনায় এই ব্যাংকিং মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ৫ দশমিক ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে এজেন্টের মোট অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্সের ৯০ দশমিক ৬৩ শতাংশ তুলেছে গ্রামের মানুষেরা। আগের প্রান্তিকের তুলনায় আলোচ্য ব্যাংকিংয়ে এজেন্টের পরিমাণ দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়েছে। আর আউটলেট বেড়েছে দশমিক ৭৫ শতাংশ।

এর ফলে সেপ্টেম্বর শেষে এজেন্ট দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৫৪০টি এবং আউটলেট বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার ৪৪৮টি। প্রত্যন্ত গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিংয়ের আওতায় নিয়ে আসাই এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করার মূল উদ্দেশ্য ছিল বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সংস্থাটি জানায়, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৮৩ দশমিক ৯৯ শতাংশ এজেন্ট এবং ৮৫ দশমিক ৫০ শতাংশ আউটলেট গ্রামীণ এলাকায় অবস্থিত। যাত্রা শুরুর পর থেকে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক বেড়েছে সোয়া দুই লাখেরও বেশি

আর সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্টের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি। এর মধ্যে নারী গ্রাহকদের হিসাব ১ কোটি ২ লাখ ৮৭ হাজার ৮৮১টি। যা মোট অ্যাকাউন্টের ৪৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। তথ্য অনুযায়ী, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি হিসাবের মধ্যে ৮৬ দশমিক ১৫ শতাংশ গ্রামীণ এলাকায়। অর্থাৎ দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের হিসাব রয়েছে ১ কোটি ৭৮ লাখ ১৮ হাজার ৯৬৬টি। এদিকে সেপ্টেম্বর শেষে এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে আমানত জমা ছিলো ৩৫ হাজার ২০০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এসব হিসাবে এ সময়ে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিলো ১৪ হাজার ১৯২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। এছাড়া এসব হিসাবে রেমিট্যান্স এসেছিলো ১ লাখ ৩৬ হাজার ৪৭৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, আগের প্রান্তিকের তুলনায় সেপ্টেম্বরে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে গ্রামীণ এলাকার মানুষের আমানত বেড়েছে ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যেখানে শহরে আমানত বৃদ্ধি পেয়েছে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

metafore online

আর পুরুষ গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং মহিলা গ্রাহকদের আমানত ১ দশমিক ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ মহিলাদের তুলনায় পুরুষরা বেশি আমানত রাখছে।

সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে খোলা অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ৪ দশমিক ১৯ শাতংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

একই সময়ে মহিলাদের হিসাব খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টে আমানত জমার পরিমাণ ৫ দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি ঋণ বিতরণের পরিমাণও বেড়েছে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ। এদিকে প্রবাসীরা এখন খুব সহজেই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারছেন। প্রবাসী পরিবারদের দোরগোড়ায় দ্রুত রেমিট্যান্স পৌঁছে যাচ্ছে খুব সহজেই। এর ফলে আগের প্রান্তিকের তুলনায় এই ব্যাংকিং মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ৫ দশমিক ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে এজেন্টের মোট অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্সের ৯০ দশমিক ৬৩ শতাংশ তুলেছে গ্রামের মানুষেরা। আগের প্রান্তিকের তুলনায় আলোচ্য ব্যাংকিংয়ে এজেন্টের পরিমাণ দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়েছে। আর আউটলেট বেড়েছে দশমিক ৭৫ শতাংশ। এর ফলে সেপ্টেম্বর শেষে এজেন্ট দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৫৪০টি এবং আউটলেট বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার ৪৪৮টি।  প্রত্যন্ত গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিংয়ের আওতায় নিয়ে আসাই এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করার মূল উদ্দেশ্য ছিল বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সংস্থাটি জানায়, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৮৩ দশমিক ৯৯ শতাংশ এজেন্ট এবং ৮৫ দশমিক ৫০ শতাংশ আউটলেট গ্রামীণ এলাকায় অবস্থিত।

সম্পর্কিত খবর

বাংলাদেশ-সৌদি আরবের এফটিএ সই‌য়ের এখনই উপযুক্ত সময়

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version