আপডেট : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:১ এএম |  অনলাইন সংস্করণ

ওষুধি গুণসম্পন্ন ধান চাষ

ওষুধি গুণসম্পন্ন ধান চাষ করে এলাকায় ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন যশোরের শার্শার জিয়াউর রহমান। ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেখে কৃষক জিয়াউর রহমান বগুড়া ও ফেনী থেকে এ ধান বীজ সংগ্রহ করে চাষ শুরু করেন। এ ধান গাছ দেখতে প্রতিদিনই ছুটে আসছেন অসংখ্য মানুষ। কৌতূহল জাগানো কালো প্রজাতির ধানের বিষয়ে মানুষের আগ্রহ থাকায় ছবি তুলে নিচ্ছেন অনেকেই। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যশোরের শার্শা উপজেলা সদরের জিয়াউর রহমান বাহাদুরপুর ইউনিয়নের নটাদিঘা গ্রামে ওষুধি গুণসম্পন্ন কালো ধান চাষ শুরু করেন। তিনি ভিয়েতনামের বেগুনি রাইস, ব্ল্যাক রাইস ও চায়না ব্ল্যাক রাইসের বীজ সংগ্রহ করে ৩ বিঘা জমিতে চাষ করেন।

এ ধান চাষে খরচ কম এবং ফলন বেশি হওয়ায় বীজ কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। কৃষি বিভাগ জানায়, এটি ক্যানসার প্রতিরোধে এন্টিঅক্সিডেন্ট পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান। কালো চালের ভাত সাধারণ ভাতের অর্ধেক খেলে পেট ভরে যাবে। ফাইবার বেশি থাকায় তা সময় নিয়ে হজম হবে। যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী। যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি কৃষি বিভাগকে। এ ধান আমন ও বোরো মৌসুমে চাষ করা যায়। বেগুনি রাইস বিঘাপ্রতি আমনে ২০-২২ মণ ও কালো রাইস ২৪-২৫ মণ পাওয়া যায়। ঢাকার বাজারে প্রতি কেজি ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চাষি জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ইন্টারনেটের মাধ্যমে ওষুধি গুণের কথা এবং এ ধান চাষে খরচ কম জানতে পেরে উৎসাহী হয়ে বীজ সংগ্রহ করি। এ ধানের বীজ কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই

clipping path tech

অনেকের অনুরোধে এবং এলাকার মানুষের কথা চিন্তা করে এ ধান থেকে বীজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ শার্শা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা বলেন, ‘উপজেলায় এ ধানের চাষ এটিই প্রথম। ধানটি দেশে প্রথম আসে কুমিল্লার এক চাষির মাধ্যমে। এটি আসলে ভাত হিসেবে খাওয়ার জন্য নয়। খিচুড়ি, পায়েশ ও ফিন্নি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অনেকে এ চাল খেয়ে থাকেন রোগ প্রতিরোধের জন্য। ঢাকার বিভিন্ন সুপারশপে এ চালের ব্যাপক চাহিদা আছে। সরকারিভাবে কোনো ধারণা পাওয়া গেলে কৃষকদের এ ধান চাষে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।’ ঔষধি গুণসম্পন্ন ধান চাষ করে এলাকায় ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন যশোরের শার্শার ধান চাষী জিয়াউর রহমান। ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেখে কৃষক জিয়াউর রহমান সুদূর বগুড়া ও ফেনী থেকে ঔষধি গুণসম্পন্ন ধানবীজ সংগ্রহ করে চাষ শুরু করে এলাকায় ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন।

ঔষধি গুণসম্পন্ন এই ধানগাছ দেখতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ

কৌতুহল জাগানো এই কালো প্রজাতির ধানের বিষয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। আগ্রহ সহকারে ধান ক্ষেতের ছবি তুলে ফিরছেন অনেকেই। কৃষি বিভাগ ও মাঠে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যশোরের শার্শা উপজেলা সদরের বাসিন্দা জিয়াউর রহমান তিনি বাহাদুরপুর ইউনিয়নের নটাদিঘা গ্রামের মাঠে ঔষধি গুণসম্পন এ কালো ধান চাষ শুরু করেছেন। তিনি বগুড়া ও ফেনী থেকে ভিয়েতনামের বেগুনী রাইচ, ব্লাক রাইস ও চায়না ব্লাক রাইস নামক এ ধানবীজ সংগ্রহ করে ৩ বিঘা জমিতে চাষ করেন। ঔষধি গুণের কথা এবং এই ধান চাষে খরচও কম এবং ফলন বেশি হওয়ার কথা জানতে পেরে অগ্রিম ধানবীজ কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। এটি ক্যানসার প্রতিরোধে এন্টি অক্সিডেন্ট পুষ্টি সমৃদ্ধ ধান। কালো চালের ভাত সাধারণ ভাতের অর্ধেক খেলে পেট ভরে যাবে। ফাইবার বেশি থাকায় তা সময় নিয়ে হজম হবে।

যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী। যদিও বৈজ্ঞানিক ভাবে কোন ধারনা দেওয়া হয়নি কৃষি বিভাগকে।এই ধানটা আমন ও বোরো দুই মৌসুমে চাষ করা যায়। বেগুনী রাইস বিঘা প্রতি আমনে ২০/২২ মন ও কালো রাইস ২৪/২৫ মন ধান পাওয়া যায়। ঢাকার বাজারে প্রতিকেজি ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানা যায়।

ধান চাষী জিয়াউর রহমান জানান, সুদূর বগুড়া ও ফেনী থেকে ঔষধি গুণসম্পন্ন এসব ধানবীজ সংগ্রহ করে এই প্রথম ৩ বিঘা জমিতে চাষ করি

metafore online

আর এতেই মানুষের মাঝে কৌতুহলের উৎসাহ সৃষ্টি হয়েছে। কালো প্রজাতির এই ভিন্ন ধরনের ধানগাছ দেখতে প্রতিদিনই ভিড় জমাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেখে ঔষধি গুণের কথা ও এই ধান চাষে খরচও কম জানতে পেরে উৎসাহিত হয়ে ধানবীজ সংগ্রহ করি। এ ধানবীজ অগ্রিম কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই।

আর তিনিও অনেকের অনুরোধে ও এলাকার মানুষের কথা চিন্তা করে, এই ধান থেকে বীজধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শার্শা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা জানান, উপজেলায় এ ধানের চাষ এটা প্রথম। এটি ক্যানসার প্রতিরোধে এন্টি অক্সিডেন্ট পুষ্টি সমৃদ্ধ ধান। কালো চালের ভাত সাধারণ ভাতের অর্ধেক খেলে পেট ভরে যাবে। ফাইবার বেশি থাকায় তা সময় নিয়ে হজম হবে। যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী। এ কালো ধানটি আমন ও বোরো দুই মৌসুমে চাষ করা যায়। এই ধানটি দেশে প্রথম আসে কুমিল্লার এক চাষীর মাধ্যমে। এ ধানটি আসলে ভাত হিসেবে খাওয়ার জন্য নয়। খিচড়ি, পায়েশ ও ফিন্নি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অনেক সৌখিন মানুষ এ চালটা খেয়ে থাকেন রোগ প্রতিরোধে। ঢাকার বিভিন্ন সুপার শপে এ চালের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। স্থানীয় ভাবে এটার চাল কালো হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে চাষে বেশি আগ্রহ দেখা যায় না। সরকারি ভাবে এ সম্পর্কে কোন ধারনা পাওয়াযায় তাহলে কৃষকদের এ ধান চাষে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে বলে তিনি জানান।

সম্পর্কিত খবর

‘প্ররোচিত হয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা ঠিক নয়’

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version