প্রকাশিত :২৬ নভেম্বর ২০২৩, ১৩: ৫২ পিএম | অনলাইন সংস্করণ  কিয়েভে রাশিয়ার

কিয়েভে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়ান বাহিনী। শহরটির মেয়র বলেছেন, যুদ্ধ শুরুর পর কিয়েভে সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। শনিবার (২৫ নভেম্বর) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার ভোরে কিয়েভের বাসিন্দাদের ঘুম ভাঙে বিস্ফোরণের শব্দে। ছয় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে কিয়েভের বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী রুশ হামলা ঠেকাতে তৎপরতা চালায়। কিয়েভের উত্তর এবং পূর্বে দফায় দফায় ড্রোন হামলা চালানো হয়। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন, রাজধানীতে ৭৫টির বেশি ইরানি ড্রোন দিয়ে হামলা চালায় রাশিয়া।

তবে এর মধ্যে ৭৪টিই ভূপাতিত করা হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত কোনও নিহতের খবর পাওয়া যায়নি। 

কিয়েভের মেয়র ভিতালি ক্লিতস্কো বলেছেন, হামলায় এখন পর্যন্ত কোনও নিহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে এতে অন্তত পাঁচ জন আহত হয়েছে। যার মধ্যে ১১ বছরের এক শিশু আছে। হামলায় বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে একটি কিন্ডারগার্টেনও আছে। গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা ৬৪০ দিনের মতো চলছে দেশ দুটির সংঘাত।

clipping path tech

এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনও লক্ষণ নেই। উল্টো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুটির মধ্যে সংঘাতের পরিমাণ অনেক বেড়েছে।ইউক্রেন দাবি করেছে, দেশটিকে সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। গতকাল শনিবার ড্রোন হামলা চালানো হয়। ভোর না হতেই রাজধানী কিয়েভবাসীদের ঘুম ভাঙে বিস্ফোরণের বিকট শব্দে। এসব হামলায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে রয়টার্স জানিয়েছে।

শনিবার ছয় ঘণ্টা ধরে স্থায়ী ছিল এ হামলা। বিমানবাহিনীর প্রধান মাইকোলা ওলেসচুক তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে লিখেছেন, ‘কিয়েভ ছিল মূল লক্ষ্যস্থল।’ ইরানের তৈরি শাহেদ ড্রোন দিয়ে এ হামলা চালানো হয়। ইউক্রেনের সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, হামলা চালানো ৭৫টি ড্রোনের ৭১টিই ভূপাতিত হয়েছে।

কিয়েভের মেয়র ভিতালি ক্লিতশকো টেলিগ্রামে বলেন, এ হামলায় ১১ বছরের একটি মেয়েসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন এবং শহরের নানা জেলায় ভবন ধ্বংস হয়েছে।

ভূপাতিত একটি ড্রোনের অংশ থেকে শিশুদের একটি নার্সারিতে আগুন ধরে যায়। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়া এমন এক দিনে হামলা করেছে, যেদিন ইউক্রেনীয়রা তাদের অতীতের দুর্ভিক্ষের কারণে জাতীয় শোক পালন করে। ১৯৩২-৩৩ সালের হলোদমোর দুর্ভিক্ষে কয়েক লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। সেই সময়কে স্মরণ করে ইউক্রেন এদিনে জাতীয় শোক পালন করে থাকে।

জেলেনস্কি টেলিগ্রামে বলেন, ‘ইচ্ছাকৃত আতঙ্ক…হত্যা করতে পারেন বলে রাশিয়ার নেতা গর্ববোধ করেন।’ ইউক্রেনের জ্বালানি মন্ত্রণালয় বলছে, এ হামলার কারণে রাজধানীর ৭৭টি আবাসিক ভবনসহ প্রায় ২০০ ভবন জ্বালানি শূন্য হয়ে পড়ে। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়ান বাহিনী। শহরটির মেয়র বলেছেন, যুদ্ধ শুরুর পর কিয়েভে সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। শনিবার (২৫ নভেম্বর) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

metafore online

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার ভোরে কিয়েভের বাসিন্দাদের ঘুম ভাঙে বিস্ফোরণের শব্দে। ছয় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে কিয়েভের বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী রুশ হামলা ঠেকাতে তৎপরতা চালায়।

কিয়েভের উত্তর এবং পূর্বে দফায় দফায় ড্রোন হামলা চালানো হয়। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন, রাজধানীতে ৭৫টির বেশি ইরানি ড্রোন দিয়ে হামলা চালায় রাশিয়া।

তবে এর মধ্যে ৭৪টিই ভূপাতিত করা হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত কোনও নিহতের খবর পাওয়া যায়নি। কিয়েভের মেয়র ভিতালি ক্লিতস্কো বলেছেন, হামলায় এখন পর্যন্ত কোনও নিহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে এতে অন্তত পাঁচ জন আহত হয়েছে। যার মধ্যে ১১ বছরের এক শিশু আছে। হামলায় বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে একটি কিন্ডারগার্টেনও আছে।

গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা ৬৪০ দিনের মতো চলছে দেশ দুটির সংঘাত। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনও লক্ষণ নেই। উল্টো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুটির মধ্যে সংঘাতের পরিমাণ অনেক বেড়েছে।

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version