প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯: ৩২ |  অনলাইন সংস্করণ    ব্যবসায়ীর চোখে বালু

  ব্যবসায়ীর চোখে বালু

রাজধানীর কদমতলীর পালপাড়া এলাকা থেকে এক ব্যবসায়ীর ১৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে ৯ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কদমতলী থানা–পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে। পুলিশ সূত্র জানায়, শ্যামপুরের জুরাইন এলাকার মুদিদোকানদার নুর নবী দোকান বন্ধ করে গত বৃহস্পতিবার রাতে রিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন। বাসায় প্রবেশের আগমুহূর্তে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি তাঁর চোখে বালু ছুড়ে মারেন। পরে তাঁর টাকার ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যান। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নুর নবী তেল, ময়দাসহ মুদি মালামাল পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন।

ঘটনার দিন নারায়ণগঞ্জের একটি ময়দার কারখানার বকেয়া প্রায় ১১ লাখ টাকা পাঠানোর কথা ছিল।

সময়মতো ব্যাংকে যেতে না পারায় টাকা পরিশোধ করতে পারেননি। এই টাকার সঙ্গে সারা দিন বিক্রির আরও ৩ লাখ টাকাসহ ১৪ লাখ টাকা নিয়ে তিনি বাসায় ফিরছিলেন। পুলিশ জানায়, ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে মিজানুর রহমান (৫০), মো. সাজিদ (২৯), শহিদুল ইসলাম (৪০), মো. সালাউদ্দিন (৩৮), চান মিয়া (২৮) ও মো. মিন্টুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে মিজানুরের কাছ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, সাজিদের কাছ থেকে ৯৩ হাজার টাকা, শহিদুলের কাছ থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার, সালাউদ্দিনের কাছ থেকে দেড় লাখ, চান মিয়া থেকে দেড় লাখ, মিন্টুর কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

রাজধানীর কদমতলীর পালপাড়া এলাকা থেকে এক ব্যবসায়ীর চোখে বালু ছুড়ে ১৪ লাখ টাকা ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় জড়িত ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত শনিবার ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ ও শরীয়তপুরে অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ৯ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার কদমতলী থানা পুলিশ জানায়, শ্যামপুরের জুরাইন এলাকার মুদি দোকানদার নুর নবী দোকান বন্ধ করে গত বৃহস্পতিবার রাতে রিকশায় বাসা ফিরছিলেন। বাসায় প্রবেশের আগমুহূর্তে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি তার চোখে বালু ছুড়ে মারে। পরে তার টাকার ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যায়।ব্যবসায়ী নুর নবী তেল, ময়দাসহ মুদি মালামাল পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন। ঘটনার দিন নারায়ণগঞ্জের একটি ময়দার কারখানার বকেয়া প্রায় ১১ লাখ টাকা পাঠানোর কথা ছিল। সময়মতো ব্যাংকে যেতে না পারায় টাকা পরিশোধ করতে পারেননি। এই টাকার সাথে সারা দিন বিক্রির আরো তিন লাখ টাকাসহ ১৪ লাখ টাকা নিয়ে তিনি বাসায় ফিরছিলেন।

পুলিশ জানায়, ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে মিজানুর রহমান, সাজিদ, শহিদুল ইসলাম, সালাউদ্দিন, চান মিয়া ও মিন্টুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে মিজানুরের কাছ থেকে দুই লাখ ৯৯ হাজার টাকা, সাজিদের কাছ থেকে ৯৩ হাজার টাকা, শহিদুলের কাছ থেকে এক লাখ ৭০ হাজার, সালাউদ্দিনের কাছ থেকে দেড় লাখ, চান মিয়া থেকে দেড় লাখ, মিন্টুর কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।মহানগরীতে অভিযান চালিয়ে ১৩৫০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট ও ২৫ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এসময় আসামিদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল ও নগদ ২২ হাজার ৪৮০ টাকা জব্দ করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. আল আমিন (২৬) ও মো. আমিনুল ইসলাম মিন্টু (৫৯)।আল আমিন রাজশাহী মহানগরীর শাহমখদুম থানার উত্তরপাড়া নওদাপাড়া এলাকার মো: আলমগীর হোসেনের ছেলে।

আমিনুল ইসলাম চন্দ্রিমা থানার ছোনবন গ্রাম পশ্চিম বাগান পাড়ার মৃত আবুল প্রামাণিকের ছেলে।রাজধানীর কদমতলীর পালপাড়া এলাকা থেকে এক ব্যবসায়ীর ১৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কদমতলী থানা পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে। কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী আবুল কালাম জানান, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুরে অভিযান চালিয়ে ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে মিজানুর রহমান (৫০), মো. সাজিদ (২৯), শহিদুল ইসলাম (৪০), মো. সালাউদ্দিন (৩৮), চান মিয়া (২৮) ও মো. মিন্টুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মিজানুরের কাছ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, সাজিদের কাছ থেকে ৯৩ হাজার টাকা, শহিদুলের কাছ থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার, সালাউদ্দিনের কাছ থেকে দেড় লাখ, চান মিয়া থেকে দেড় লাখ, মিন্টুর কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ সূত্র জানায়, শ্যামপুরের জুরাইন এলাকার মুদি দোকানদার নুর নবী দোকান বন্ধ করে গত বৃহস্পতিবার রাতে রিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন। বাসায় প্রবেশের আগমুহূর্তে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি তাঁর চোখে বালু ছুড়ে মারেন। পরে তাঁর টাকার ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যান। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নুর নবী তেল, ময়দাসহ মুদি মালামাল পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন। ঘটনার দিন নারায়ণগঞ্জের একটি ময়দার কারখানার বকেয়া প্রায় ১১ লাখ টাকা পাঠানোর কথা ছিল। সময়মতো ব্যাংকে যেতে না পারায় টাকা পরিশোধ করতে পারেননি। এই টাকার সঙ্গে সারা দিন বিক্রির আরও ৩ লাখ টাকাসহ ১৪ লাখ টাকা নিয়ে তিনি বাসায় ফিরছিলেন।

সম্পর্কিত খবর:

মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুন: বাকি দুজনের লাশও হস্তান্তর