আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১০:০০ এএম | অনলাইন সংস্করণ ড্রাগ মাফিয়া চক্রের সঙ্গে যোগ
ড্রাগ মাফিয়া চক্রের সঙ্গে যোগ
ড্রাগ এর সঙ্গে বলিউডের নাম জড়িয়েছে বারবার। মাফিয়া কিংবা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনদের সঙ্গে বলিউডের যোগাযোগও দীর্ঘদিনের। অবাধ যৌনতা যেন বলিউডের অঙ্গ। অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ বিক্ষত হওয়ার পর দাউদ ইব্রাহিমের মুম্বাইয়ে সেই সিরিয়াল বিস্ফোরণ নয়ের দশকের গোড়ায়। প্রাণ গেল দুশো সাতষট্টি জনের। দাউদ চম্পট দিল দেশের বাইরে। এস টি এফ খোঁজা শুরু করলো দাউদ সহযোগীদের।
অনুসন্ধানে উঠে এলো সুনীল দত্ত – নার্গিস এর একমাত্র পুত্র সন্তান সঞ্জয় দত্তের নাম যিনি নিজে তখন বলিউডের প্রতিষ্ঠিত নায়ক। খলনায়ক করে মাতিয়ে দিয়েছেন উপমহাদেশ। ধকধক গার্ল মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে তার রোমান্স, তার প্রেমের কথা শিশুরাও জানে। সঞ্জয় দত্ত বরাবরই ডিরেঞ্জড। জীবনের প্রথম ছবি রকিতে অভিনয়ের সময়ই ড্রাগ মাফিয়াদের কবলে পড়েন। লম্বা রেসের ঘোড়াটিকে কুক্ষিগত করার জন্যে মাফিয়ারা তাকে ধরিয়ে দেয় গাঁজা, মারিজুয়ানা, হাসিস এর নেশা। শেষপর্যন্ত সঞ্জু বাবা কে রিহ্যাব সেন্টারে পাঠাতে বাধ্য হন সুনীল দত্ত।
মুম্বাই বিস্ফোরণে ব্যবহৃত অস্ত্র, একটি এ কে 47 মজুত রাখার দায়ে সঞ্জয়কে গ্রেপ্তার করে টাডায় অভিযুক্ত করা হয়। জেল হয় সঞ্জয়ের।নায়কের বিলাসবহুল জীবন হারান তিনি। হারান উজ্জ্বল ক্যারিয়ার। হারান তার প্ৰেম মাধুরীকে। মাধুরী আমেরিকা প্রবাসী ডাক্তার শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন। সঞ্জয় ফিরে আসেন বলিউডে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায়, কিন্তু সেই জায়গা আর কোনোদিন ফিরে পাননি। 1সেই ট্রাডিশন বলিউড এ আজও চলছে।
মাফিয়ারাজ কোনও পরিচালক – প্রযোজক মাফিয়াদের অঙ্গুলিহেলনে চলেন, কোনও হি ম্যান নায়ক মাফিয়াদের সাহচর্য নিয়ে বলিউডে টার্ম ডিকটেট করেন।
আর সুশান্ত সিং রাজপুতের মতো প্রতিভাবানরা মদ, গাঁজা, মাদকে আকণ্ঠ ডুবে গিয়ে সুইসাইড করেন ইঁদুর দৌড়ে সামিল না হতে পেরে। সুন্দরী তরুণীরা ড্রাগ সিন্ডিকেটে জড়ায় যৌবনকে পসরা করে। হায় বলিউড! তোমার শুধু শরীর আছে, মন নাই।
ড্রাগ এর সঙ্গে বলিউডের নাম জড়িয়েছে বারবার। মাফিয়া কিংবা আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনদের সঙ্গে বলিউডের যোগাযোগও দীর্ঘদিনের। অবাধ যৌনতা যেন বলিউডের অঙ্গ। অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ বিক্ষত হওয়ার পর দাউদ ইব্রাহিমের মুম্বাইয়ে সেই সিরিয়াল বিস্ফোরণ নয়ের দশকের গোড়ায়। প্রাণ গেল দুশো সাতষট্টি জনের। দাউদ চম্পট দিল দেশের বাইরে। এস টি এফ খোঁজা শুরু করলো দাউদ সহযোগীদের।
অনুসন্ধানে উঠে এলো সুনীল দত্ত – নার্গিস এর একমাত্র পুত্র সন্তান সঞ্জয় দত্তের নাম যিনি নিজে তখন বলিউডের প্রতিষ্ঠিত নায়ক। খলনায়ক করে মাতিয়ে দিয়েছেন উপমহাদেশ। ধকধক গার্ল মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে তার রোমান্স, তার প্রেমের কথা শিশুরাও জানে। সঞ্জয় দত্ত বরাবরই ডিরেঞ্জড। জীবনের প্রথম ছবি রকিতে অভিনয়ের সময়ই ড্রাগ মাফিয়াদের কবলে পড়েন। লম্বা রেসের ঘোড়াটিকে কুক্ষিগত করার জন্যে মাফিয়ারা তাকে ধরিয়ে দেয় গাঁজা, মারিজুয়ানা, হাসিস এর নেশা। শেষপর্যন্ত সঞ্জু বাবা কে রিহ্যাব সেন্টারে পাঠাতে বাধ্য হন সুনীল দত্ত। মুম্বাই বিস্ফোরণে ব্যবহৃত অস্ত্র, একটি এ কে 47 মজুত রাখার দায়ে সঞ্জয়কে গ্রেপ্তার করে টাডায় অভিযুক্ত করা হয়। জেল হয় সঞ্জয়ের। নায়কের বিলাসবহুল জীবন হারান তিনি। হারান উজ্জ্বল ক্যারিয়ার। হারান তার প্ৰেম মাধুরীকে।
মাধুরী আমেরিকা প্রবাসী ডাক্তার শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন। সঞ্জয় ফিরে আসেন বলিউডে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায়, কিন্তু সেই জায়গা আর কোনোদিন ফিরে পাননি। সেই ট্রাডিশন বলিউড এ আজও চলছে। মাফিয়ারাজ কোনও পরিচালক – প্রযোজক মাফিয়াদের অঙ্গুলিহেলনে চলেন, কোনও হি ম্যান নায়ক মাফিয়াদের সাহচর্য নিয়ে বলিউডে টার্ম ডিকটেট করেন। আর সুশান্ত সিং রাজপুতের মতো প্রতিভাবানরা মদ, গাঁজা, মাদকে আকণ্ঠ ডুবে গিয়ে সুইসাইড করেন ইঁদুর দৌড়ে সামিল না হতে পেরে। সুন্দরী তরুণীরা ড্রাগ সিন্ডিকেটে জড়ায় যৌবনকে পসরা করে। হায় বলিউড! তোমার শুধু শরীর আছে, মন নাই।
ট্র্যাভিস হেড অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যত তারকা হওয়ার বিষয়ে শেন ওয়ার্নের ভবিষ্যদ্বাণী ভাইরাল হয়েছে