আপডেট : ১৬ মে ২০২৩, ০৯:৩২ এএম | অনলাইন সংস্করণ লাশ
লাশ
বাংলা চলচ্চিত্রের ‘মিয়াভাই’ খ্যাত বর্ষীয়ান চিত্রনায়ক, সংসদ সদস্য ও বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের লাশ ঢাকায় পৌঁছেছে।
মঙ্গলবার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট নায়ক ফারুকের লাশ নিয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর আগে ইউএস-বাংলার ফ্লাইটটি সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে উড্ডয়ন করে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। সকাল সোয়া ৮টায় বিমানবন্দরের ৮ নম্বর ফটক দিয়ে ফারুকের লাশ বের করা হয়। উল্লেখ্য, সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় সোমবার (১৪ মে) সকাল ১০টায় মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ফারুক পাঠান চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। ২০২১ সালের ৪ মার্চ নিয়মিত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর যান ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক।
সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উচ্চ রক্তচাপ, মস্তিস্ক, স্নায়ুতন্ত্রের নানা সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। চার মাস ছিলেন ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ)। সেমি কোমায় কেটেছে আরো চার মাস। তবে দীর্ঘ অসুস্থতা কাটিয়ে চলতি বছরের শুরুর দিকে কিছুটা সুস্থ হয়েছিলেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তার স্ত্রী ফারহানা পাঠান। গত মার্চে তাদের দেশে ফেরার কথা ছিল।বাংলা চলচ্চিত্রের ‘মিয়াভাই’ খ্যাত বর্ষীয়ান চিত্রনায়ক, সংসদ সদস্য ও বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের লাশ ঢাকায় পৌঁছেছে। মঙ্গলবার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট নায়ক ফারুকের লাশ নিয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এর আগে ইউএস-বাংলার ফ্লাইটটি সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে উড্ডয়ন করে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। সকাল সোয়া ৮টায় বিমানবন্দরের ৮ নম্বর ফটক দিয়ে ফারুকের লাশ বের করা হয়। উল্লেখ্য, সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় সোমবার (১৪ মে) সকাল ১০টায় মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ফারুক পাঠান চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। ২০২১ সালের ৪ মার্চ নিয়মিত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর যান ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উচ্চ রক্তচাপ, মস্তিস্ক, স্নায়ুতন্ত্রের নানা সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। চার মাস ছিলেন ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ)। সেমি কোমায় কেটেছে আরো চার মাস। তবে দীর্ঘ অসুস্থতা কাটিয়ে চলতি বছরের শুরুর দিকে কিছুটা সুস্থ হয়েছিলেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তার স্ত্রী ফারহানা পাঠান। গত মার্চে তাদের দেশে ফেরার কথা ছিল।
১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন ফারুক।
এইচ আকবর পরিচালিত ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে ঢাকাই সিনেমার তার অভিষেক হয়। এরপর ‘লাঠিয়াল’, ‘সুজন সখী’, ‘নয়নমনি’, ‘সারেং বৌ’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সাহেব’, ‘আলোর মিছিল’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘মিয়া ভাই’সহ শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ফারুক ১৯৭৫ সালে ‘লাঠিয়াল’ সিনেমা জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এছাড়া ২০১৬ সালে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন।সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় পৌঁছেছে বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়াভাই খ্যাত বর্ষীয়ান চিত্রনায়ক, সংসদ সদস্য ও বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের লাশ।
মঙ্গলবার (১৬ মে) সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে তার লাশ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। বিমানবন্দর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে, সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট নায়ক ফারুকের লাশ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়।সোমবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন চিত্রনায়ক ফারুক। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্ত্রী ফারজানা পাঠান, কন্যা ফারিহা তাবাসসুম পাঠান ও পুত্র রওশন হোসেন, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ অসংখ্য ভক্তবৃন্দ রেখে গেছেন।ঢাকায় পৌঁছেছে বাংলা চলচ্চিত্রের ‘মিয়া ভাই’ খ্যাত অভিনেতা আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের লাশ। মঙ্গলবার (১৬ মে) সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে তার লাশ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
এদিন বেলা ১১টায় নায়ক ফারুকের লাশ নেওয়া হবে শহীদ মিনারে।
সেখান থেকে সাড়ে ১২টায় এফডিসিতে নিয়ে যাওয়া হবে। বাদজোহর এফডিসিতে জানাজার পর লাশ নেওয়া হবে গুলশান আজাদ মসজিদে। সেখানে বাদ-আসর জানাজা হবে। এরপর তার লাশ নিয়ে যাওয়া হবে অভিনেতার জন্মস্থান কালীগঞ্জে। সেখানেই পারিবারিক কবরস্থানে ফারুকের লাশ দাফন করা হবে। এর আগে, সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট নায়ক ফারুকের লাশ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। উল্লেখ্য, সোমবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন নায়ক ফারুক।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন খান দুলু ওরফে ফারুকের মরদেহ ঢাকায় পৌঁছেছে। মঙ্গলবার সকাল ৭টা ৪০ মিনিটের ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে তার মরদেহ দেশে পৌঁছায়। বিমানবন্দর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট তার মরদেহ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। ফারুকের মেয়ে ফারিয়া তাবাসসুম পাঠান তুলসী সমকালকে বলেন, ‘সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাবার মরদেহ মঙ্গলবার সকাল ৮টার মধ্যে ঢাকায় পৌঁছাবে। জানাজার নামাজের বিষয়ে এখনও পারিবারিক কোনো সিন্ধান্ত হয়নি। তবে গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার তুমালিয়া ইউনিয়নে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে বাবাকে।’
এদিকে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ জানান, ফারুক ভাইয়ের মরদেহ বিমানবন্দর থেকে সকাল ১১টায় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে, সেখান থেকে মরদেহ আনা হবে এফডিসিতে।
বাদ জোহর এখানে জানাজার নামাজ শেষে দ্বিতীয় জানাযা হবে গুলশান আজাদ মসজিদে। এরপর তার জন্মস্থান জন্মস্থান কালীগঞ্জে নেওয়া হবে মরদেহ। সেখানে জানাযা নামাজ শেষে মরদেহ দাফন করা হবে। সোমবার সকাল ৮টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর আট মাস। দুই বছর ধরে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন বরেণ্য এই অভিনেতা।
২০২১ সালের ৪ মার্চ নিয়মিত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর যান অভিনেতা ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উচ্চ রক্তচাপ, মস্তিষ্ক, স্নায়ুতন্ত্রের নানা সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। ছিল পুরোনো বেশ কিছু শারীরিক জটিলতাও। ১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন ফারুক। এইচ আকবর পরিচালিত ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে ঢাকাই সিনেমার তার অভিষেক হয়। প্রথম সিনেমায় তার বিপরীতে ছিলেন কবরী। এরপর ১৯৭৩ সালে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র খান আতাউর রহমানের পরিচালনায় ‘আবার তোরা মানুষ হ’ ও ১৯৭৪ সালে নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘আলোর মিছিল’ এ দুটি সিনেমায় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
পাঁচ দশকের বেশি সময়ের অভিনয় ক্যারিয়ারে অভিনয় করেন বহু দর্শকপ্রিয় চলচ্চিত্রে। ‘মিয়াভাই’ চলচ্চিত্রের সাফল্যের পর তিনি চলচ্চিত্রাঙ্গনে ‘মিয়াভাই’ হিসেবে খ্যাতি পান। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ নানা সম্মাননায় ভূষিত হন এই নন্দিত চিত্রনায়ক। অভিনয় থেকে অবসর নেওয়ার পর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-১৭ আসনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ।