আপডেট: ১৩ জানুয়ারি, ২০২৪ ১০:১৯ | অনলাইন সংস্করণ নেটফ্লিক্স থেকে সরানো হলো নয়নতারার
নেটফ্লিক্স থেকে সরানো হলো নয়নতারার
গত ২৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া এ সিনেমার বিরুদ্ধে উঠেছে হিন্দু ভাবাবেগে আঘাতের অভিযোগ।
পরিচালক নীলেশ কৃষ্ণার সিনেমায় এ লাভ জিহাদের প্রচার করা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল এই দাবি ঘিরে। নতুন বছরের শুরুতেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে শাহরুখের ‘জওয়ান’ নায়িকা নয়নতারা। নেটফ্লিক্সে মুক্তির পর সরিয়ে দেয়া হলো নয়নতারা অভিনীত দক্ষিণি সিনেমা ‘অন্নপুরাণী: দ্য গডেস অফ ফুড’। গত ২৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া এ সিনেমার বিরুদ্ধে উঠেছে হিন্দু ভাবাবেগে আঘাতের অভিযোগ। পরিচালক নীলেশ কৃষ্ণার সিনেমায় এ লাভ জিহাদের প্রচার করা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল এই দাবি ঘিরে। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেতে না বিতর্কের আগুন ফুলে ফেঁপে ওঠায় তড়িঘড়ি ক্ষমা চেয়ে নেয় প্রযোজনা সংস্থা জি স্টুডিওজ।
তাতেও মেলেনি রেহাই। নয়নতারা ও ‘অন্নপূর্ণি’ নির্মাতাদের নামে গত ৬ জানুয়ারি পুলিশে অভিযোগ করেন রমেশ সোলাঙ্কি নামের একজন। মুম্বাই পুলিশকে তড়িঘড়ি এফআর করার আবেদন জানান তিনি। এরপর মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে এক হিন্দু-সংগঠনের পক্ষে এই সিনেমার নির্মাতা ও কুশীলবদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে। বিরিয়ানি রান্না করতে হিন্দু ব্রাহ্মণ পুরোহিতের মেয়ে নামাজ পড়ছেন, এই দৃশ্য মেনে নিতে পারেননি তিনি।
সিনেমার ঠিক কোন বিষয়ে আপত্তি তাও খোলাখুলি জানান সোলাঙ্কি।
পুলিশে অভিযোগের প্রতিলিপিতে তিনি বলেন, ‘লাভ জিহাদের প্রচার করা হয়েছে এই সিনেমায়। ফারহান (জয় অভিনীত চরিত্র) অন্নপূর্ণিকে মাংস খেতে বাধ্য করে এই বলে, যে ভগবান শ্রীরামও মাংস খেতেন’। নয়নতারার পাশাপাশি, জয়, পরিচালক নীলেশ কৃষ্ণ, প্রযোজক যতীন শেটি, আর রবীন্দ্র, পুনিত গোয়েঙ্কা, জি স্টুডিও-র চিফ বিজনেস হেড অফিসার শারিক প্যাটেট এবং নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়ার প্রধান মনিকা শেরগিলের বিরুদ্ধে হয়েছে মামলা। বিতর্কের আঁচ তীব্র হতেই নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়া তড়িঘড়ি এই সিনেমা সরিয়ে দেয় বুধবারই। বৃহস্পতিবার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের উদ্দেশে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে জি স্টুডিওজ।
বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, ‘সহ-প্রযোজক হিসেবে আমাদের কোনওরকম উদ্দেশ্য় ছিল না হিন্দু অথবা ব্রাহ্মণদের ভাবাবেগে আঘাত হানার। তবে আমরা নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যে শ্রেণির মানুষ কষ্ট পেয়েছেন তাদের কাছে’। গত ১ ডিসেম্বর থিয়েটারে মুক্তি পায় অন্নপূর্ণি। চার সপ্তাহের মধ্যেই ওটিটি-তে চলে আসে এই সিনেমা, তারপরই বিতর্ক মাথাচাড়া দেয়। এই সিনেমার বিরুদ্ধে মুম্বাইয়ে অভিযোগ করেছে বজরং দল এবং হিন্দু আইটি সেল।
‘লাভ জিহাদের প্রচার করা হয়েছে এই সিনেমায়। ফারহান (জয় অভিনীত চরিত্র) অন্নপূর্ণিকে মাংস খেতে বাধ্য করে এই বলে, যে ভগবান শ্রীরামও মাংস খেতেন’।
নতুন বছরের শুরুতেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে শাহরুখের ‘জওয়ান’ নায়িকা নয়নতারা। নেটফ্লিক্সে মুক্তির পর সরিয়ে দেয়া হলো নয়নতারা অভিনীত দক্ষিণি সিনেমা ‘অন্নপুরাণী: দ্য গডেস অফ ফুড’। গত ২৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া এ সিনেমার বিরুদ্ধে উঠেছে হিন্দু ভাবাবেগে আঘাতের অভিযোগ। পরিচালক নীলেশ কৃষ্ণার সিনেমায় এ লাভ জিহাদের প্রচার করা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল এই দাবি ঘিরে।
হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেতে না বিতর্কের আগুন ফুলে ফেঁপে ওঠায় তড়িঘড়ি ক্ষমা চেয়ে নেয় প্রযোজনা সংস্থা জি স্টুডিওজ। তাতেও মেলেনি রেহাই। নয়নতারা ও ‘অন্নপূর্ণি’ নির্মাতাদের নামে গত ৬ জানুয়ারি পুলিশে অভিযোগ করেন রমেশ সোলাঙ্কি নামের একজন। মুম্বাই পুলিশকে তড়িঘড়ি এফআর করার আবেদন জানান তিনি। এরপর মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে এক হিন্দু-সংগঠনের পক্ষে এই সিনেমার নির্মাতা ও কুশীলবদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে। বিরিয়ানি রান্না করতে হিন্দু ব্রাহ্মণ পুরোহিতের মেয়ে নামাজ পড়ছেন, এই দৃশ্য মেনে নিতে পারেননি তিনি। সিনেমার ঠিক কোন বিষয়ে আপত্তি তাও খোলাখুলি জানান সোলাঙ্কি।
পুলিশে অভিযোগের প্রতিলিপিতে তিনি বলেন, ‘লাভ জিহাদের প্রচার করা হয়েছে এই সিনেমায়।
ফারহান (জয় অভিনীত চরিত্র) অন্নপূর্ণিকে মাংস খেতে বাধ্য করে এই বলে, যে ভগবান শ্রীরামও মাংস খেতেন’। নয়নতারার পাশাপাশি, জয়, পরিচালক নীলেশ কৃষ্ণ, প্রযোজক যতীন শেটি, আর রবীন্দ্র, পুনিত গোয়েঙ্কা, জি স্টুডিও-র চিফ বিজনেস হেড অফিসার শারিক প্যাটেট এবং নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়ার প্রধান মনিকা শেরগিলের বিরুদ্ধে হয়েছে মামলা। বিতর্কের আঁচ তীব্র হতেই নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়া তড়িঘড়ি এই সিনেমা সরিয়ে দেয় বুধবারই। বৃহস্পতিবার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের উদ্দেশে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে জি স্টুডিওজ।
বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, ‘সহ-প্রযোজক হিসেবে আমাদের কোনওরকম উদ্দেশ্য় ছিল না হিন্দু অথবা ব্রাহ্মণদের ভাবাবেগে আঘাত হানার। তবে আমরা নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যে শ্রেণির মানুষ কষ্ট পেয়েছেন তাদের কাছে’। গত ১ ডিসেম্বর থিয়েটারে মুক্তি পায় অন্নপূর্ণি। চার সপ্তাহের মধ্যেই ওটিটি-তে চলে আসে এই সিনেমা, তারপরই বিতর্ক মাথাচাড়া দেয়। এই সিনেমার বিরুদ্ধে মুম্বাইয়ে অভিযোগ করেছে বজরং দল এবং হিন্দু আইটি সেল।