আপডেট : ১৬ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম | অনলাইন সংস্করণ শহীদ
শহীদ
সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেয়া হয়েছে চিত্রনায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মরদেহ। মঙ্গলবার (১৬ মে) বেলা ১১টার দিকে শহীদ মিনারে নেয়া হয় মরদেহ। সেখানে দুপুর ১টা পর্যন্ত রাখা হবে নায়কের মরদেহ। তারপর এফডিসিতে নিয়ে বাদ জোহর জানাজার নামাজ হবে এবং সেখান থেকে নেয়া হবে গুলশান আজাদ মসজিদে।
সেখানে জানাজার পর মরদেহ দাফনের জন্য গাজীপুরের কালীগঞ্জে তার গ্রামের বাড়ি নেয়া হবে। এ সংসদ সদস্যের ইচ্ছা অনুযায়ী পারিবারিক কবরস্থানে তার বাবার কবরের পাশে সমাহিত করা হবে তাকে।
এদিকে নায়ক ফারুকের মরদেহ আসার খবরে বেলা ১১টার আগেই মানুষজন জড়ো হতে থাকেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। ফুল হাতে অনেকে অপেক্ষায় থাকেন মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সের জন্য। অ্যাম্বুলেন্স আসা মাত্রাই তা ঘিরে ধরেন মানুষজন।
এরপর সাধারণ মানুষ থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো শুরু হয়। এর আগে সোমবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় সকালে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় নায়কের। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। ১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট ঢাকায় জন্ম ফারুকের। ১৯৭১ সালে ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে ফারুকের চলচ্চিত্রে অভিষেক। তিনি ‘লাঠিয়াল’, ‘সুজন সখী’, ‘নয়নমনি’, ‘সারেং বৌ’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সাহেব’, ‘আলোর মিছিল’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘মিয়া ভাই’সহ শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি।সর্বস্তরের মানুষের শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয়েছে চিত্রনায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মরদেহ।
মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪০ মিনেটের দিকে মরদেহ সেখানে পৌঁছায়। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন ছাড়াও রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার দেয়া হবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুককে।
এরপর মরদেহ নেয়া হবে নায়কের দীর্ঘদিনের কর্মস্থল এফডিসিতে।সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেয়া হয়েছে চিত্রনায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মরদেহ।মঙ্গলবার (১৬ মে) বেলা ১১টার দিকে শহীদ মিনারে নেয়া হয় মরদেহ। সেখানে দুপুর ১টা পর্যন্ত রাখা হবে নায়কের মরদেহ। তারপর এফডিসিতে নিয়ে বাদ জোহর জানাজার নামাজ হবে এবং সেখান থেকে নেয়া হবে গুলশান আজাদ মসজিদে।
সেখানে জানাজার পর মরদেহ দাফনের জন্য গাজীপুরের কালীগঞ্জে তার গ্রামের বাড়ি নেয়া হবে। এ সংসদ সদস্যের ইচ্ছা অনুযায়ী পারিবারিক কবরস্থানে তার বাবার কবরের পাশে সমাহিত করা হবে তাকে। এদিকে নায়ক ফারুকের মরদেহ আসার খবরে বেলা ১১টার আগেই মানুষজন জড়ো হতে থাকেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। ফুল হাতে অনেকে অপেক্ষায় থাকেন মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সের জন্য। অ্যাম্বুলেন্স আসা মাত্রাই তা ঘিরে ধরেন মানুষজন। এরপর সাধারণ মানুষ থেকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো শুরু হয়।
এর আগে সোমবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় সকালে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় নায়কের।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট ঢাকায় জন্ম ফারুকের। ১৯৭১ সালে ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে ফারুকের চলচ্চিত্রে অভিষেক। তিনি ‘লাঠিয়াল’, ‘সুজন সখী’, ‘নয়নমনি’, ‘সারেং বৌ’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সাহেব’, ‘আলোর মিছিল’, ‘দিন যায় কথা থাকে’, ‘মিয়া ভাই’সহ শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। পরে মরদেহ নেয়া হবে গুলশানের আজাদ মসজিদে। সেখানে বাদ আসর জানাজা শেষে মরদেহ নেয়া হবে ফারুকের জন্মস্থান গাজীপুরের কালীগঞ্জে।
সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে বাবার কবরের পাশে তাকে সমাহিত করা হবে।
এর আগে মঙ্গলবার সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে ফারুকের মরদেহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে শেষবারের মতো নেয়া হয় নায়কের উত্তরার বাসভবনে। সেখানে কিছু সময় রাখার পর শহীদ মিনারের পথে রওনা দেয় ফারুকের মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স। এ সময় সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা মিশা সওদাগর, চিত্রনায়ক ফেরদৌস, চিত্রনায়ক জায়েদ খান, চিত্রনায়িকা নিপুন ও জয় চৌধুরীসহ অনেকে।
সোমবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফারুক। দুই বছরের বেশি সময় ধরে সেখানে তিনি ভর্তি ছিলেন। লড়ছিলেন জিবিএস নামে এক বিরল নিউরোলজিক্যাল রোগে। ২০২১ সালের ৮ মার্চ থেকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ছিলেন ফারুক। নিয়মিত চেকআপের জন্য সেখানে যান অভিনেতা। সে সময় চেকআপের পর তার রক্তে ইনফেকশন ধরা পড়লে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু জীবিত ফিরলেন না দেশের মাটিতে।