গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, কিংস পার্টি নামে পরিচিতি পাওয়া দলগুলো এখন নিজেদের কোন্দল সামলাতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছে।
সব দলের সভানেত্রীর দায়িত্বই প্রধানমন্ত্রীকে নিতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পা না পেলে কেউ সংসদে যেতে পারছে না। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘নিশিরাতের ভোট ডাকাতির ৫ বছর ও আবারও একতরফা ডামি নির্বাচনের প্রতিবাদ’ শীর্ষক সমাবেশ ও গণমিছিলে নেতারা এসব অভিযোগ করেন। সমাবেশে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘পাঁচ বছর আগে এই সরকার দ্বারা গণতন্ত্রকে কলঙ্কিত করার সূচনা হয়েছিল। আগের রাতে ভোট করে পরদিন ঘোষণা দিয়েছে। এবার তারা কাকে কত ভোট দেবে, তালিকা করছে। আওয়ামী লীগ যে গণতান্ত্রিক দল ছিল সেখান থেকে তারা এখন ডাকাতের দলে পরিণত হয়েছে।’ মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভোটকেন্দ্রে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন মান্না।
‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকারকে গতকাল তাঁদের দলেরই একাধিক নেতা ‘জাতীয় বেইমান’ বলেছেন। পাশাপাশি দলের বিষয়ে আলোচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কামনা করেছেন তাঁরা। প্রসঙ্গটি সামনে এনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এখন শুধু আওয়ামী লীগের নন, তাঁকে সব দলেরই সভানেত্রীর দায়িত্ব নিতে হচ্ছে।’ হবিগঞ্জে ‘পুলিশের হেফাজতে বিএনপির এক কর্মীর মৃত্যু’-এর প্রসঙ্গে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকার পুলিশকে দানবে পরিণত করেছে।
তাদের দিয়ে বিরোধী দলের নেতা–কর্মীদের খুন, হুম, হেফাজতে নিয়ে নির্যাতন করছে।’
সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, আওয়ামী লীগের তৈরি করা কিংস পার্টির লোকজন এসে কান্নাকাটি করে বলছেন, প্রধানমন্ত্রী যেন তাঁদের জন্য একটা ব্যবস্থা করেন। এই দলগুলো তাঁর অনুকম্পা না পেলে কেউ সংসদে যেতে পারবে না। তাঁর ভাষ্যমতে, আওয়ামী লীগ সহিংসতাকে এবার নিজেদের দলের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। দলের লোকজন খুন হচ্ছে।বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ২০১৪ সালের পর আওয়ামী লীগ রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালিয়েছে তারা। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম এবং জেএসডির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি তানিয়া রব।
পাশাপাশি দলের বিষয়ে আলোচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কামনা করেছেন তাঁরা। প্রসঙ্গটি সামনে এনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এখন শুধু আওয়ামী লীগের নন, তাঁকে সব দলেরই সভানেত্রীর দায়িত্ব নিতে হচ্ছে।’ হবিগঞ্জে ‘পুলিশের হেফাজতে বিএনপির এক কর্মীর মৃত্যু’-এর প্রসঙ্গে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকার পুলিশকে দানবে পরিণত করেছে। তাদের দিয়ে বিরোধী দলের নেতা–কর্মীদের খুন, হুম, হেফাজতে নিয়ে নির্যাতন করছে।’
সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, আওয়ামী লীগের তৈরি করা কিংস পার্টির লোকজন এসে কান্নাকাটি করে বলছেন, প্রধানমন্ত্রী যেন তাঁদের জন্য একটা ব্যবস্থা করেন। এই দলগুলো তাঁর অনুকম্পা না পেলে কেউ সংসদে যেতে পারবে না। তাঁর ভাষ্যমতে, আওয়ামী লীগ সহিংসতাকে এবার নিজেদের দলের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। দলের লোকজন খুন হচ্ছে।বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ২০১৪ সালের পর আওয়ামী লীগ রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালিয়েছে তারা। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম এবং জেএসডির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি তানিয়া রব।
সম্পর্কিত খবর:
স্বতন্ত্র প্রার্থীর গাড়িবহরে হামলার অভিযোগ নৌকার কর্মীদের বিরুদ্ধে