প্রকাশ: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৮: ১৭| অনলাইন সংস্করণ পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় সালমান খান নামের এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় সালমান। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া প্রথম আলোকে এ কথা জানান। সালমান বাড্ডার স্থানীয় একটি স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ত। তার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।সালমান খানের বড় ভাই মেহেদী হাসান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা বাড্ডার ময়নারবাগ এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকেন।
তাঁর ছোট ভাই আজ বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বের হয়।
পরে বাসার কাছে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সালমানকে পিটিয়ে জখম করে। সালমানকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সালমান মারা যায়। এদিকে বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইয়াসীন গাজী আজ শনিবার সন্ধ্যার দিকে প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাড্ডা এলাকায় কোনো কিশোর খুনের ঘটনার বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য জানা নেই। তবে একটি ঘটনার কথা শুনছি। বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা চলছে।’রাজধানীর বাড্ডার হোসেন মার্কেটের সামনে সালমান খান (১৭) নামের এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় সালমান।
সালমানের গ্রামের বাড়ি ঢাকার নবাবগঞ্জে। ঢাকায় বাড্ডা ময়নারবাগে পরিবারের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন। সালমানের বড় ভাই মেহেদী হাসান জানান, তার ছোট ভাই আজ বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বের হয়। পরে বাসার কাছে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সালমানকে পিটিয়ে জখম করে। সালমানকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সালমান মারা যায়। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, সালমান বাড্ডার স্থানীয় একটি স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ত। তার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
নিহতের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ করেছে তার পরিবার।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সালমান খান (১৬) নামে ওই কিশোর মারা যায়। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সালমান বাড্ডার স্থানীয় একটি স্কুলে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। নিহত সালমানের বড় ভাই মেহেদী হাসান জানান, তারা বাড্ডার ময়নারবাগ এলাকার একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার ছোট ভাই শনিবার বেলা সাড়ে ৪টার দিকে বের হয়। পরে বাসার কাছে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সালমানকে পিটিয়ে জখম করে। খবর পেয়ে তারা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেন।
সেখান থেকে পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সালমান মারা যায়।এ বিষয়ে বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজী জানান, গত ১৩ ডিসেম্বর ধর্ম পরীক্ষার হলে সালমান ও রাসেলের কথা বলার জন্য সালমান রাসেলকে ধমক দেয়। সেই ক্ষোভ থেকে শনিবার আনুমানিক ৪টার দিকে রাসেল ভিকটিম সালমানকে ডাক দেয় এবং পরীক্ষার হলে ধমক দেয়ার কারণ জিজ্ঞাসা করলে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রাসেল ভিকটিম সালমানের ঘাড়েরর বাম পাশে আঘাত করলে সালমান পড়ে গিয়ে পাশের দেয়ালের সাথে মাথায় গুরুতর আঘাত পায়।
পরে হাসপাতালে নিলে তার মৃত্যু হয়। তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় রাসেলকে (১৭) আটক করা হয়েছে। তারা পুরো বিষয়টি এখন খতিয়ে দেখছেন। রাজধানীর বাড্ডার ময়নারবাগ এলাকায় সালমান খান নামে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। তবে কারা কি কারণে ওই কিশোরকে পিটিয়েছে সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি স্বজনেরা। পুলিশ বলছে, ঘটনাটি খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। সালমান বাড্ডার স্থানীয় একটি স্কুলে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে রাখা হয়েছে।
সালমান খানের বড় ভাই মেহেদী হাসান বলেন, ‘তারা বাড্ডার ময়নারবাগ এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকেন।
তার ছোট ভাই আজ বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বাসা থেকে বের হয়। পরে বাসার কাছে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সালমানকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরবর্তীতে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়, সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সালমান।’ এ বিষয়ে বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াসীন গাজী বলেন, ‘পূর্ব শত্রুতার জের ধরে হত্যাকাণ্ডটি ঘটতে পারে। হত্যার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে কাজ করছে পুলিশ।’