আপডেট: ১৩:৩৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ আবেগপ্রবণ ডব্লিউএইচও প্রধান
আবেগপ্রবণ ডব্লিউএইচও প্রধান
দখলদার ইসরায়েলের আগ্রাসনে ফিলিস্তিনের গাজায় যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সেটাকে ‘নারকীয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস।
নিজের শৈশবে দেখা যুদ্ধের সঙ্গে এর মিল রয়েছে উল্লেখ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি। এসময় সংস্থার পরিচালনা পর্ষদের কাছে একটি আবেগঘন আবেদন রেখেছেন গেব্রিয়েসুস। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে একটি সত্যিকারের সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক। খবর আরব নিউজের।
তিনি যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে নিজের শৈশব কাটিয়েছেন। এমনকি তার সন্তানরা ১৯৯৮-২০০০ ইথিওপিয়ার সীমান্ত যুদ্ধে বোমা হামলার সময় একটি বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিল। এমন ঘটনার সঙ্গে বোমায় বিধ্বস্ত গাজা ছিটমহলে ২৫ হাজারের বেশি মানুষের হত্যার শিকার হওয়ার বিষয়টি বর্ণনা করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন গেব্রিয়েসুস। জেনেভায় ডব্লিউএইচও নির্বাহী বোর্ডে গাজার স্বাস্থ্য জরুরি বিষয়ে আলোচনার সময় মহাপরিচালক গেব্রিয়েসুস বলেন, আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আমি সত্যিকারের বিশ্বাসী যে যুদ্ধ কখনো সমাধান আনে না। বরং এটি আরও যুদ্ধ, আরও ঘৃণা, আরও যন্ত্রণা ও আরও ধ্বংস ছড়ায়। আসুন শান্তি বেছে নেই এবং রাজনৈতিকভাবে এই সমস্যার সমাধান করি। ’
তিনি বলেন, ‘আপনারা (সংস্থাটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা) সবাই দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের কথা বলেছেন, আশা করি এই যুদ্ধের অবসান হবে এবং একটি সত্যিকারের সমাধান আসবে বলে আমি মনে করি।
’ গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলায় প্রায় ২৬ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। অনেক দেশ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে এলেও আধিপত্যবাদী ইসরায়েল বারবার তা নাকচ করে আসছে।ইসরায়েলের আগ্রাসনে ফিলিস্তিনের গাজায় যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সেটাকে ‘নারকীয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস। নিজের শৈশবে দেখা যুদ্ধের সঙ্গে এর মিল রয়েছে উল্লেখ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি।
এসময় সংস্থার পরিচালনা পর্ষদের কাছে একটি আবেগঘন আবেদন রেখেছেন গেব্রিয়েসুস। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে একটি সত্যিকারের সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক। তিনি যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে নিজের শৈশব কাটিয়েছেন। এমনকি তার সন্তানরা ১৯৯৮-২০০০ ইথিওপিয়ার সীমান্ত যুদ্ধে বোমা হামলার সময় একটি বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিল। এমন ঘটনার সঙ্গে বোমায় বিধ্বস্ত গাজা ছিটমহলে ২৫ হাজারের বেশি মানুষের হত্যার শিকার হওয়ার বিষয়টি বর্ণনা করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন গেব্রিয়েসুস।