আপডেট : ২ নভেম্বর ২০২৩, ০১:২০ এএম | অনলাইন সংস্করণ পোশাকখাতে
পোশাকখাতে
আন্দোলনের নামে দেশের তৈরি পোশাক খাতকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কঠোর অবস্থানে যাবে সরকার। এমন কঠোর হুশিয়ারির কথা জানান প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এমপি৷ তিনি জানান, শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির দাবির সাথে মালিকরাও একমত পোষণ করেছেন৷ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে শিল্প মালিকদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন সালমান এফ রাহমান এমপি। এদিনই নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সভাশেষে জানানো হয়, শ্রমিকদের দাবি আমলে নিয়েই বাড়ানো হবে তৈরি পোশাক শিল্পের সর্বনিম্ন মজুরি। একদিকে সর্বনিম্ন মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলছে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ অন্যদিকে অধিকার আদায়ে আন্দোলন-সংগ্রামের নামে পোশাক কারখানায় করা হচ্ছে অগ্নিসংযোগ-ভাংচুর আর ছড়ানো হচ্ছে সহিংসতা।
এমন পরিস্থিতিতে বুধবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানায় ৭মবারের মতো পোশাক খাতে সর্বনিম্ন মজুরি নির্ধারণে ৫ম সভা শেষে মালিকপক্ষের প্রতিনিধি জানান, তাদের দেয়া প্রস্তাবনা- ১০ হাজার ৪০০ টাকার বেশি বেতন পাবেন শ্রমিকরা। যা কার্যকর হবে আগামী মাস থেকে। এদিন বিকেলেই পোশাক শিল্প মালিকদের সচিবালয়ে বৈঠকে ডাকেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এমপি, ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, বিজিএমইএ-বিকেএমইএ প্রেসিডেন্টসহ খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি। দেশের প্রধান রপ্তানিমুখী শিল্পের বর্তমান অস্থির পরিস্থিতি সামাল দিতে কয়েক ঘণ্টার আলোচনা শেষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আজকে যে সিদ্ধান্তটা নিয়েছি নভেম্বর মাসের মধ্যে নিম্নতম মজুরির সিদ্ধান্ত নিয়ে নিবো। নভেম্বরের মধ্যে এটা হবে, ১ ডিসেম্বর এটা কার্যকর হবে।
মালিকরাও রাজি হয়েছেন যে তারা যেটা প্রস্তাব দিয়েছেন সেটা যদি বৃদ্ধি করতে হয়, যুক্তি দেখে তারা সেটা বৃদ্ধি করতে রাজি হয়েছেন
তারা যেটা প্রস্তাব দিয়েছেন সেটা ফাইনাল না, নেগোসিয়েশন চলছে। সে নেগোসিয়েশন নভেম্বর মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। আর ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। ডিসেম্বরের বেতনটা জানুয়ারিতে নতুন রেটে মজুরি পাবে। সালমান এফ রহমান হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, শ্রমিকদের স্বার্থকে সামনে রেখেই বাড়ানো হবে তাদের বেতন। তবে, শিল্পকে যারা অস্থিতিশীল করেছে তাদের বিরুদ্ধে নেয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা। যারা ভাংচুর করেছে, ফ্যাক্টরিতে আগুন লাগিয়েছে তাদেরকে কোন ছাড় দেয়া হবে না৷
শ্রমিকদের কাজে যোগদানের আহ্বান জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, আমি আহবান জানাবো আমাদের শ্রমিক ভাইবোনদেরকে তারা যেনো কাজে চলে আসে সবাই। এখানে এমন কোন কিছু নাই যেটা তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে, তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে সরকার কোন কাজ করবেনা। এসময় বিজিএমইএ সভাপতি জানান, নিবিড়ভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে ক্রেতাজোট। তবে, প্রভাব ফেলবে না ইউরোপীয় ইউনিয়নের নতুন জিএসপি স্কিমে। বিজিএমইএ’র দাবি, চলমান উস্কানিমূলক আন্দোলনের কবলে পড়ে বন্ধ রয়েছে ২০ থেকে ৩০টি কারখানা।
আন্দোলনের নামে দেশে তৈরি পোশাক খাতকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে সরকার কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তিনি জানান, শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির দাবির সঙ্গে মালিকরাও একমত পোষণ করেছেন। বুধবার (১ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে শিল্প মালিকদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন সালমান এফ রাহমান। এ দিনই মজুরি বোর্ডের সভা শেষে জানানো হয়, শ্রমিকদের দাবি আমলে নিয়েই বাড়ানো হবে তৈরি পোশাক শিল্পের সর্বনিম্ন মজুরি। এরমধ্যে একদিকে সর্বনিম্ন মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলছে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ অন্যদিকে অধিকার আদায়ে আন্দোলন-সংগ্রামের নামে পোশাক কারখানায় করা হচ্ছে অগ্নিসংযোগ-ভাঙচুর, ছড়ানো হচ্ছে সহিংসতা।
এমন পরিস্থিতিতে বুধবার দুপুরে অনুষ্ঠিত পোশাক খাতে সর্বনিম্ন মজুরি নির্ধারণে ৫ম সভা শেষে মালিকপক্ষের প্রতিনিধিরা জানান, তাদের দেওয়া প্রস্তাবনা- ১০ হাজার ৪০০ টাকার বেশি বেতন পাবেন শ্রমিকরা
যা কার্যকর হবে আগামী মাস থেকে। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৩ মাসে সর্বনিম্ন ব্যবসায়ীদের ‘আউট অব দ্য বক্স’ চিন্তা করতে হবে এদিন বিকেলেই পোশাক শিল্প মালিকদের সচিবালয়ে বৈঠকে ডাকেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, বিজিএমইএ-বিকেএমইএ প্রেসিডেন্টসহ খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা। দেশের প্রধান রপ্তানিমুখী শিল্পের বর্তমান অস্থির পরিস্থিতি সামাল দিতে কয়েক ঘণ্টার আলোচনা শেষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সাংবাদিকদের বলেন, আমরা নভেম্বর মাসের মধ্যে নূন্যতম মজুরির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিবো।
নভেম্বরের মধ্যে এটা হবে, ১ ডিসেম্বর এটা কার্যকর হবে। মালিকরাও মজুরি বৃদ্ধিতে রাজি হয়েছেন। তাদের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে। নভেম্বর মাসের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। জানুয়ারিতে নতুন স্কেলে মজুরি পাবে। সালমান এফ রহমান হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, শ্রমিকদের স্বার্থকে সামনে রেখেই বাড়ানো হবে তাদের বেতন। তবে, এ শিল্পকে যারা অস্থিতিশীল করেছে তাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা। যারা ভাঙচুর করেছে, ফ্যাক্টরিতে আগুন লাগিয়েছে তাদেরকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না৷ শ্রমিকদের কাজে যোগদানের আহ্বান জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, আমি আহ্বান জানাবো আমাদের শ্রমিক ভাইবোনদেরকে তারা যেন সবাই কাজে যোগদান করেন। শ্রমিকদের স্বার্থ বিরোধী কিছু হবে না।