আপডেট: ১৬ নভেম্বর ২০২৩, ১৩:৫৩ পিএম | অনলাইন সংস্করণ ইসরায়েলি বিমান হামলা
মধ্য গাজার একটি মসজিদে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ওয়াফা এ তথ্য জানিয়েছে। ওয়াফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থলে আল-সাবরাহ পাড়ার একটি মসজিদে এই হামলা চালানো হয়েছে।হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দক্ষিণ গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে টেলিকমিউনিকেশন টাওয়ারে পৃথক হামলায় অন্তত একজন শিশু নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় এক মাসের বেশি সময় ধরে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। নির্বিচার ও বিরামহীন বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত সাড়ে ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে সাড়ে আট হাজারের বেশি নারী ও শিশু।
এ ছাড়া ইসরায়েলের সর্বাত্মক অবরোধের কারণে গাজায় খাবার, পানি ও ওষুধের অভাবে মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে অন্তত এক হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়।
এ ঘটনায় ওই দিন থেকেই হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার শপথ ঘোষণা করে গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।
মধ্য গাজার একটি মসজিদে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৫০ জন নিহত বলে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ওয়াফার খবরে জানানো হয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ ছিটমহলের কেন্দ্রস্থলে আল-সাবরাহ পাড়ার একটি মসজিদে এই হামলা চালানো হয়েছে। ওয়াফার প্রতিবেদক বলেন, হামলায় ডজন ডজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দক্ষিণ গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে টেলিকমিউনিকেশন টাওয়ারে পৃথক হামলায় অন্তত একজন শিশু নিহত হয়েছে। উভয় অবস্থানই উত্তর গাজার দক্ষিণে, যেখানে ইসরায়েল তার আক্রমণকে কেন্দ্রীভূত করেছে এবং যেসব এলাকায় ইসরায়েল ফিলিস্তিনি বেসামরিকদের তাদের নিরাপত্তার জন্য সরে যেতে উৎসাহিত করেছে।
এদিকে আল জাজিরা আরবির রিপোর্টার জানিয়েছেন, ইসরায়েলি বাহিনী বৃহস্পতিবার ভোরে অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তর অংশের ইয়াবাদ শহরে নতুন অভিযান শুরু করেছে। ফিলিস্তিনি শহরটি জেনিনের কাছে অবস্থিত, যেটি ইজরায়েলে ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার আগে বারবার ইসরায়েলি অভিযানের শিকার হয়েছে। উত্তরের শহর নাবলুসের কাছে অবস্থিত আল-লুব্বান আল-শারকিয়া গ্রামেও পৃথক ইসরায়েলি অভিযান চলছে।
গত ৭ অক্টোবর থেকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযান মারাত্মক হয়েছে, কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
যাই হোক, গাজার দিকে মনোযোগ দিয়ে, অনেক অভিযানের পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের উপর ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের বর্ধিত আক্রমণ রাডারের আওতায় চলে গেছে। মধ্য গাজার একটি মসজিদে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ওয়াফা এ তথ্য জানিয়েছে। ওয়াফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থলে আল-সাবরাহ পাড়ার একটি মসজিদে এই হামলা চালানো হয়েছে।
হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দক্ষিণ গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে টেলিকমিউনিকেশন টাওয়ারে পৃথক হামলায় অন্তত একজন শিশু নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় এক মাসের বেশি সময় ধরে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। নির্বিচার ও বিরামহীন বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত সাড়ে ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে সাড়ে আট হাজারের বেশি নারী ও শিশু। এ ছাড়া ইসরায়েলের সর্বাত্মক অবরোধের কারণে গাজায় খাবার, পানি ও ওষুধের অভাবে মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে অতর্কিত হামলা চালায়।
এতে অন্তত এক হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়। এ ঘটনায় ওই দিন থেকেই হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার শপথ ঘোষণা করে গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার একটি মসজিদে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ হামলায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন।আহত হয়েছেন আরও অনেকেই। বুধবার (১৫ নভেম্বর) এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ওয়াফা। খবর আলজাজিরার। দৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে অনুসরণ করুন:প্রতিবেদনে বলা হয়, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলে আল-সাবরাহ এলাকার একটি মসজিদে এ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল বাহিনী। এছাড়া, দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস এলাকায় একটি টেলিকমিউনিকেশন টাওয়ারেও হামলা করে ইসরায়েল বাহিনী। এতে এক শিশুর প্রাণ গেছে বলে জানায় স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
চলমান এ সংঘাতের সূত্রপাত ঘটে গত ৭ অক্টোবর। ওই দিন ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এর পর পরই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজা উপত্যকায় এক মাসের বেশি সময় ধরে নির্বিচার হামলা চালানো হচ্ছে। এ হামলায় সাড়ে ১১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু অবরুদ্ধ গাজায় দেখা দিয়েছে চরম মানবিক সংকট। পাশাপাশি চলছে একের পর এক হামলা। ইসরায়েলি বোমার আঘাত থেকে বিদ্যালয়, হাসপাতাল, অ্যাম্বুলেন্স, শরণার্থী শিবির কিছুই বাদ যাচ্ছে না।