আপডেট: ২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৫:৫৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ বের করা হচ্ছে শ্রমিকদের
ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল— সেটি সম্পন্ন হয়েছে। এরমাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির লাইভ ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিকদের বের করে আনা শুরু হয়েছে এবং সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স টানেল থেকে বের হয়ে যাচ্ছে।
গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকে পড়ে ছিলেন তারা। টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র্যাট হোল’ মাইনিং। উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। বের করা হচ্ছে শ্রমিকদের
এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের।
উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, জাতীয় বিপর্যয় রেসপন্স ফোর্স এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতর ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন। ভেতরে তারা শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন এবং তাদের পাইপের মাধ্যমে বের করে আনার প্রক্রিয়া শুরু করবেন।
শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূর ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছে যেতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে। ওই হাসপাতালে যে ৪১টি বেড তৈরি রাখা হয়েছে; সেগুলোর সবগুলোতে অক্সিজেন সুবিধা রয়েছে।
ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল, সেটি সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির লাইভ ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিকদের বের করে আনা শুরু হয়েছে এবং সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স টানেল থেকে বের হয়ে যাচ্ছে। গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকে পড়ে ছিলেন তারা। টানেলে মোটা পাইপ স্থানে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র্যাট হোল’ মাইনিং।
উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়।
এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের। উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, জাতীয় বিপর্যয় রেসপন্স ফোর্স এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতর ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন।
ভেতরে তারা শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন এবং তাদের পাইপের মাধ্যমে বের করে আনার প্রক্রিয়া শুরু করবেন। শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূর ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছে যেতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে।
ওই হাসপাতালে যে ৪১টি বেড তৈরি রাখা হয়েছে; সেগুলোর সবগুলোতে অক্সিজেন সুবিধা রয়েছে।ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া ৪১ শ্রমিকদের বেকর করা হবে। তাদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল সেটি সম্পন্ন হয়েছে।
এর মাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ। আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন বলছে,
উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা সুড়ঙ্গ থেকে ৪১ জন শ্রমিককে বের করার কাজ চলছে। তার পরেই তাদের নিয়ে যাওয়া হবে জেলা হাসপাতালে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছাতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে। সুড়ঙ্গ থেকে বার করার পর অ্যাম্বুল্যান্স করে শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া হবে উত্তরকাশীর চিনিয়ালিসৌর হাসপাতালে।
গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। এরপর ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকা তারা। টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র্যাট হোল’ মাইনিং। উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের।
উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতরে ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন। ভেতরে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন তারা। এরপরই পাইপের মাধ্যমে শ্রমিকদের বের করে আনা হবে।