আপডেট: ১০:৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ মহাসড়কে ১৪ কিলোমিটার যানজট
মহাসড়কে ১৪ কিলোমিটার যানজট
টাঙ্গাইল: সেতুর ওপর দুটি ট্রাক বিকল হওয়া ও ঘন কুয়াশার কারণে টোল আদায় বন্ধ থাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের ১৪ কিলোমিটার এলাকায় যানজট তৈরি হয়েছে। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ভোর রাতের আগে থেকেই গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে এবং বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পার থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত যানজট তৈরি হয়। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) মীর মো. সাজেদুর রহমান বলেন, রাত ৩টার পর থেকে মহাসড়কের এলেঙ্গা অংশে যানবাহনের চাপ রয়েছে এবং ধীর গতিতে চলাচল করেছে।
বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, মঙ্গলবার রাতে সেতুর ওপর দুটি ট্রাক বিকল হয়।
ফলে টোল আদায়ে বিঘ্ন ঘটে এবং মহাসড়কের সেতু পূর্বে যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়। পরে সেতুর নিজস্ব রেকার দিয়ে ট্রাক অপসারণ করা হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসবে। তিনি আরও বলেন, যানবাহনের ধীরগতি নিরসনে কাজ করছে সেতু কর্তৃপক্ষ। তাছাড়া ঘন কুয়াশায় মহাসড়কে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ রোধে টোল প্লাজা এলাকায় গণসচেতনতায় সর্তকতামূলক লিফলেট বিতরণসহ সেতুর পূর্ব ও পশ্চিমে মাইকিং করা হচ্ছে।সেতুর ওপর দুটি ট্রাক বিকল হওয়া ও ঘন কুয়াশার কারণে টোল আদায় বন্ধ থাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের ১৪ কিলোমিটার এলাকায় যানজট তৈরি হয়েছে।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ভোর রাতের আগে থেকেই গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে এবং বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পার থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত যানজট তৈরি হয়। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) মীর মো. সাজেদুর রহমান বলেন, রাত ৩টার পর থেকে মহাসড়কের এলেঙ্গা অংশে যানবাহনের চাপ রয়েছে এবং ধীর গতিতে চলাচল করেছে। বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, মঙ্গলবার রাতে সেতুর ওপর দুটি ট্রাক বিকল হয়। ফলে টোল আদায়ে বিঘ্ন ঘটে এবং মহাসড়কের সেতু পূর্বে যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়।
পরে সেতুর নিজস্ব রেকার দিয়ে ট্রাক অপসারণ করা হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসবে। তিনি আরও বলেন, যানবাহনের ধীরগতি নিরসনে কাজ করছে সেতু কর্তৃপক্ষ। তাছাড়া ঘন কুয়াশায় মহাসড়কে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ রোধে টোল প্লাজা এলাকায় গণসচেতনতায় সর্তকতামূলক লিফলেট বিতরণসহ সেতুর পূর্ব ও পশ্চিমে মাইকিং করা হচ্ছে।আজ শুক্রবার ১৯ জানুয়ারি ভোর থেকেই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন চালক ও যাত্রীরা। তীব্র ঠাণ্ডা যানজটের ভোগান্তিকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ তাদের।
হাইওয়ে পু্লিশ জানিয়েছে, রাতের ঘন কুয়াশা আর অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে গাড়ির স্বাভাবিক গতি বিঘ্ন হওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
যানজট নিরসনে পুলিশ কাজ করছে। আস্তে আস্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলেও জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।ঘন কুয়াশায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের প্রায় ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এতে তীব্র শীতের মধ্যে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রী ও চালকরা। আজ শুক্রবার ভোর থেকে মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত এই যানজট সৃষ্টি হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ঘন কুয়াশার কারণে মহাসড়কে এলোমেলোভাবে গাড়ি চালান চালকরা। এর ফলে সেতু পূর্ব থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ১৩ থেকে ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়।
এ সময় ঢাকা ও উত্তরবঙ্গগামী দূরপাল্লার যানবাহনগুলো ভূঞাপুর-এলেঙ্গা আঞ্চলিক মহাসড়ক ব্যবহার করেন চালকরা। পাবনাগামী ট্রাক চালক মো. কামরুল ইসলাম জানান, ভোর থেকে অতিরিক্ত কুয়াশায় পড়েছে। এতে গাড়ি চালাতে খুব সমস্যার সৃষ্টি হয়। রংপুরগামী বাসযাত্রী হাসান মিয়া ও নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কুয়াশায় কিছু দেখা যায়। তার মধ্যে প্রচুর শীত। ফলে চালকরা খুব ধীর গতিতে গাড়ি চালাচ্ছেন। এতে সেতু পূর্ব রেলস্টেশন এলাকার জোকারচরে দীর্ঘসময় যানজটে বসে আছি।’ এদিকে, মহাসড়কের যানজট নিরসনে এলেঙ্গা হাইওয়ে, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানা পুলিশ ও বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের সদস্যরা কাজ করছেন।
পরে বেলা সাড়ে ৮টার পর থেকে মহাসড়কের কিছু কিছু অংশে যানজট কমতে শুরু করে। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) মীর মো. সাজেদুর রহমান বলেন, ‘ঘন কুয়াশার কারণে ভোর থেকে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে যান চলাচল স্বাভাবিক হচ্ছে। যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।’ বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, ঘন কুয়াশা পড়লেও টোল আদায়ে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি। টোলপ্লাজা এলাকায় ঘনকুয়াশায় গাড়ির গতির দৃষ্টিসীমা পরিমাপক বিশেষ যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে।